পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (নবম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शैदनन्यूठि 8) হে ধরণী, পদতলে । निशाना निशानाबाशा, the GAG wne ay wie অনন্ত দিবসনিশি এমনি ডুবিতে থাকি, তোমরা সুদূরে চলে যাও।” । তোমরা চাহিয়া থাকে, জ্যোৎস্না-অমৃত-পানে বিহবল বিলীন তারাগুলি ; GroßfNgen, ek a ’93 नृष्ट्रेनिल गूरेश्रांथा झुण । ' গান নাই, কথা নাই, শব্দ নাই, স্পর্শ নাই, নাই ঘুম, নাইজাগরণকোথা কিছু নাহি জাগে, সর্বাঙ্গে জ্যোৎস্নালাগে, সৰ্বাঙ্গ পুলকে অচেতন। অসীমে সুনীলে শূন্যে বিশ্ব কোথা ভেসে গেছে, তারে ফেন দেখা নাহি যায় ; নিশীথের মাঝে শুধু মহান একাকী আমি অতলেতে ডুবি রে কোথায় ! গাও বিশ্ব, গাও তুমি সুদূর অদৃশ্য হতে গও তব নাবিকের গান, শীতলক্ষ যাত্রী লয়ে কোথায় যেতেহু তুমি তাই ভাবি মুদিয়া নয়ন। অনন্ত রজনী শুধু फूल शानिव शाश् মরে যাই অসীম মধুরেবিন্দু হতে বিন্দু হয়ে মিলায়ে মিশায়ে যাই আনন্তের সুদূর সুদূরে। এ কথা এখানে বলা আবশ্যক, কোনো সদ্য-আবেগেমন যখন কানায় কানায় ভরিয়া উঠে তখন যে লেখা ভালো হইতে হইবে এমন কথা নাই। তখন গদগদ বাক্যের পালা। ভাবের সঙ্গে ভাবুকের সম্পূর্ণ ব্যবধান ঘটিলেও যেমন চলে না তেমনি একেবারে অব্যবধান ঘটিলেও কাব্যরচনার পক্ষে তাহা অনুকুল হয় না। : স্মরণের তুলিতেই কবিত্বের রঙ ফোটে ভালো। প্রত্যক্ষের একটা জবরদস্তি আছে- কিছু পরিমাণে তাহার | শাসন কাটাইতে না পরিলে কল্পনা আপনার জায়গাটি পায় না। শুধু কবিত্বে নয়, সকলপ্রকার কারুকলাতেও কারুকরের চিত্তের একটি নির্লিপ্ততা থাকাচাই- মানুষের অন্তরের মধ্যে যে সৃষ্টিকর্তা আছে কর্তৃত্ব তাঁহারই হাতে না থাকিলে চলে না। রচনার বিষয়টাই যদি তাহকে হাঁপাইয়াকর্তৃত্ব করিতে যায়। তবে তাহা প্ৰতিবিম্ব হয়, প্রতিমূর্তি হয় না।