শেষ সপ্তক রাজার খাজনা-বাকির দায়ে विश्वान वांद्धि यांग्र विकिश, হঠাৎ দেওয়ানজির ঘরে হানা দিয়ে দেনা শোধ করে দেয় রঘু। বলে- “অনেক গরিবকে দিয়েছ বঁফাকি, কিছু হালকা হােক তার বোঝা ।” একদিন তখন মাঝরাত্তির, ফিরছে। রোঘো লুঠের মাল নিয়ে, নদীতে তার ছিপের নীেকো অন্ধকারে বটের ছায়ায় । ?CK NJ GeN-—- পাড়ায় বিয়েবাড়িতে কান্নার ধ্বনি, বর ফিরে চলেছে বচনা করে ; কনের বাপ পা আঁকড়ে ধরেছে। বরকর্তার । এমন সময় পথের ধারে ঘন বাশবনের ভিতর থেকে ইহাক উঠল, রে রে রে রে রে রে ! उद्भ उद्भ96 যেন উঠল থরথরিয়ে । সবাই জানে রোঘো ডাকাতের পাজার-ফাটানো ডাক । বরসুদ্ধ পালকি পড়ল পথের মধ্যে ; বেহারিা পালাবে কোথায় পায় না ভেবে । ছুটে বেরিয়ে এল মেয়ের মা অন্ধকারের মধ্যে উঠল তার কান্না‘দোহাই বাবা, আমার মেয়ের জাত বঁাচাও ।” রোঘো দাঁড়াল যমদূতের মতো— পালকি থেকে টেনে বের করলে বরকে, বরকর্তার গালে মারাল একটা প্ৰচণ্ড চড়, পড়ল সে মাথা ঘুরে । ঘরের প্রাঙ্গণে আবার শাক উঠল। বেজে, জাগল হুলুধ্বনি ; দলবল নিয়ে রোঘো দাঁড়াল সভায়, শিবের বিয়ের রাতে ভূতপ্রেতের দল যেন । উলঙ্গপ্রায় দেহ সবার, তেলমাখা সর্বাঙ্গ, মুখে ভুসোর কালি । , বিয়ে হল সারা ।
