পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৫৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(?VOO রবীন্দ্ৰ-রচনাবলী “+” চিহ্ন দিয়া পরে ফাক রাখা হইয়াছে। দ্র। “কোথা বাইরে দূরে যায় রে উড়ে (পৃ ৫৭০), ‘আজ তোমারে দেখতে এলেম” (পৃ ৫৪০)। যে ক্ষেত্রে প্রথমটির শিরোনাম আছে অন্যগুলিতে নাই, সেখানে শিরোনামের জায়গায় পূর্বের মতো '-' চিহ্ন ব্যবহৃত। দ্র। “কত ধৈৰ্য ধরিী (পৃ. ৫৬৪) “প্ৰণতি শিরোনামে মহুয়ায় মুদ্রিত, কিন্তু শেষের কবিতায় উহার কোনো শিরোনাম নাই। - সেখানে একই শিরোনাম উভয় স্থলে বর্তমান এইরূপ ধরিয়া লইতে হইবে। দ্র। “বয়স তখন ছিল কাচা” (পৃ ৬০৭), ‘হুংকৃত যুদ্ধের বাদ্য' (পৃ ৬৪২)। এ প্রসঙ্গে উল্লেখযোগ্য যে ‘আকাঙক্ষা (পৃ ৫৪১), ‘আনমনা” (পৃ ৫৪২) বর্ষামঙ্গল’ (পৃ. ৫৫৯), ථූද්” ৬৯), ‘নৃতন কাল' (পৃ৫৯৫), 'লক্ষ্যশূন্য' (পৃ.৬২৮) শিরোনামগুলির নীচেও '-' রবীন্দ্রনাথের অনেকগুলি কবিতা বা গানের পূর্বপাঠ তাহার পাণ্ডুলিপিতে পাওয়া গিয়াছে। কোনো কোনো কবিতার ভিন্ন রূপ বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় মুদ্রিতও হইয়াছে। রবীন্দ্র-রচনাবলীর অন্তর্গত যে-সকল কবিতার বা গানের পাঠান্তর প্রথম ছত্ৰেই সূচিত হইয়াছে তাহাও এই সূচীতে দেওয়া হইল। সে-সব ক্ষেত্রে প্রথমে কবিতা বা গানের গ্রন্থমধ্যে নিবদ্ধ চলিত রূপ, পরে ‘০” চিহ্ন দিয়া রূপান্তরিত প্ৰথম ছত্রটুকু দেওয়া হইয়াছে। বৰ্ণানুক্রমিক সন্নিবেশ প্রাধান্য পাওয়ায় ভিন্ন পাঠটিকে কখনো কখনো চলিত পাঠের পূর্বেও বসাইতে হইয়াছে। পাঠান্তরসূচক ছত্রটির পূর্বে সকল ক্ষেত্রেই‘০” চিহ্ন আছে। দ্র। “আজি এ নিরালা কুঞ্জে' (প ৫৪১)। মহুয়ার অন্তর্গত ‘বরণডালা’ কবিতার উক্ত পাঠটিই চলিত। কিন্তু পাণ্ডুলিপিতে প্ৰাপ্ত ঐ কবিতাটিরই মূল বা স্বতন্ত্র পাঠ “আজি এই মম সকল ব্যাকুল’, ‘বরণডালা’ শিরোনামেই লিখিত হইয়াছিল। এ ক্ষেত্রে তাই প্ৰথমে “আজি এ নিরালা কুঞ্জে’ লিখিয়া পরে ‘০' চিহ্ন সহযোগে ‘আজি এই মম সকল ব্যাকুল' ছত্রটি লিখিত হইয়াছে। বৰ্ণানুক্রমের অনুরোধে অন্যত্ৰ (পৃ ৫৪১) “আজি এই মম সকল ব্যাকুল প্ৰথমে লিখিয়া পরে ‘০' চিহ্ন দিয়া “আজি এ নিরালা কুঞ্জে' চলিত পাঠটি লিখিত হইয়াছে। । কোনো রচনার পৃষ্ঠাঙ্ক-নির্দেশে যোজক বা হাইফেন-সংযুক্ত কয়েকটি অঙ্ক থাকিলে বুঝিতে হইবে যে, একই রচনার অংশগুলি পরপর কয়েকটি পৃষ্ঠায় মুদ্রিত। যথা- ‘বিদায় করেছ যারে নয়নজলে' (পৃ ৬১২ ) মায়ার খেলার এই গানটি “ওই কে আমায় ফিরে ডাকে’ গানের সঙ্গে যুক্তভাবে রচনাবলীর প্রথম খণ্ডে ৪৩৩ হইতে ৪৩৫ পৃষ্ঠা পর্যন্ত চলিয়া গিয়াছে। “ছন্দ’, ‘সে প্রভৃতি গদ্যরচনার মধ্যেও বহু স্থলে কবি স্বরচিত দ্বিপদী চতুষ্পদী শ্লোক বা অনুরূপ ক্ষুদ্র কবিতা ব্যবহার করিয়াছেন; সেগুলিরও প্রথম ছত্র বর্তমান সূচীপত্রভুক্ত। অসম্পূর্ণ হইলেও, এলিয়টের একটি কবিতার কবি-কৃত অনুবাদের প্রথম ছত্ৰ ‘এ ঘরে ও ঘরে যাবার রাস্তায় (পৃ ৫৫৩) সূচীপত্রে দেওয়া হইয়াছে। যে-সকল কবিতার কবি-কর্তৃক ইংরাজি তৰ্জমা রচনাবলীতে পাওয়া গিয়াছে, মূল কবিতার সঙ্গে তাহাও মুদ্রিত। দ্র। “যেদিন উদিলে তুমি, বিশ্বকবি’ : “When by the far-away Sea.`– ° ዒዓፄ শিরোনাম-সূচীর ক্ষেত্রে কেবলমাত্র কবিতা গান গল্প বা প্রবন্ধের শিরোনামই নয়, মূল গ্রন্থক্ষেত্রবিশেষে প্ৰবন্ধ এবং উপন্যাসের অধ্যায়গুলিও সূচীর অন্তর্গত হইয়াছে। দ্র। “জীবনস্মৃতি” (পু ৬৬৮) এবং তদন্তৰ্গত অধ্যায় “কাব্যরচনাচর্চা” (পৃ ৬৬০); ‘চতুরঙ্গ’ (পৃ ৬৬৫) এবং তদন্তৰ্গত ख्श्रश्वाग्र 'छाठेाभेलाग्न' (* ७७v)। Α'