পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* J蚤 ° * i i i *. I o * k ; m கீ i o 11 # 1 * * * * * n n * r. " li ۹ آی - " ل ۹" r - , , Y F. & r. 1 * | || o | “. و ه, , , , د پ * * , . . . " o o l, ' 置 . . " * . . * • ' + 4 = * . . , ' ', ,

  • , I . . .”. „ዮ፡ J o * t 1 I n n n * šı * , r" •,• i f : i g i ին मू

y ' i , H i. I ! i 再 i t F i n t r حسي i تیم : 1 и n *॥ ' ', v I i f f * n o p r} - o, i *. § ', ' , t أف . 4. | | f ," yť ፴፭'ኳ * | ". i * * R t I 吨 i | n l 1 on 1 { 喃峰山 n o g ; : | , * 1 * , i r i k

, * * * . k i

_ I | * 壽 ۹ قی * i J. i

  • ... " f n

“কাজ তে আছে, সেই ভরসাঁতেই তো এসেছিলুম ; আজ তুমি মেথরদের নেযন্তর করেছ, র্যস্ত থাকবে মনে করে আপিসে যাবার আগে আধ ঘণ্টাটাক সময় করে নিয়ে তাড়াতাড়ি এসেছি। এসেই শুনছি এখানেই উনি পড়েছেন কাজে বাধা। আশ্চর্য। কাজ না থাকলে এইখানেই ওঁর ছুটি, আবার কাজ থাকলে এইখানেই ওঁর কাজ। এমন নাছোড়বান্দার সঙ্গে আমরা কেজো লোকেরা পাল্লা দিই কী ক’রে। নীলি,is it fair ” নীলা বললে, “ডক্টর ভটচাজের দোষ হচ্ছে, উনি আসল কথাটা জোর করে বলতে পারেন না। উনি কাজ আছে বলে এসেছেন, এটা বাজে কথা ; না এসে থাকতে পারেন না বলেই এসেছেন, এটাই একটা শোনবার মতো কথা এবং সত্যি কথা । আমার সমস্ত সময় উনি দখল করেছেন ওঁর জেদের জোরে । এই তো ওঁর পৌরুষ । তোমাদের সবাইকে ঐ বাঙালের কাছে হার মানতে হল।” “আচ্ছ। ভালো, তা হলে আমাদেরও পৌরুষ চালাতে হবে। এখন থেকে জাগানীক্লাব-মেম্বরর নারীহরণের চর্চা শুরু করবে। জেগে উঠবে পৌরাণিক যুগ।” নীলা বললে, “বেশ মজা লাগছে শুনতে । নারীহরণ, পাণিগ্রহণের চেয়ে ভালো । কিন্তু পদ্ধতিটা কী রকম।” হালদার বললে, “দেখিয়ে দিতে পারি।” “cqर्थबहे ?” “ই। এখনই ।” বলেই সোফা থেকে নীলাকে আড়কোল করে তুলে নিলে। নীল চীৎকার করে হেসে ওর গলা জড়িয়ে ধরলে। রেবতীর মুখ অন্ধকার হয়ে উঠল, ওর মুশকিল এই যে অনুকরণ করবার কিংবা বাধা দেবীর মতে গায়ের জোর নেই। ওর বেশি করে রাগ হতে লাগল নীলার পরে, এই-সব অসভ্য গোয়ারদের প্রশ্রয় দেয় কেন । হালদার বললে, “গাড়ি তৈরি আছে। তোমাকে নিয়ে চললুম ডায়মণ্ডহারবারে। আজ সন্ধের ভোজে ফিরিয়ে এনে দেব। ব্যাঙ্কে কাজ ছিল, সেটা যাক গে চুলোয়। একটা সৎকাৰ্ধ করা হবে। ডাক্তার ভটচাজকে নির্জনে কাজ করবার স্থবিধে করে দিচ্ছি। তোমার মতো অতবড়ো ব্যাঘাতকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়াই ভালো, এ উনি আমাকে ধন্যবাদ দেবেন।” 啊 রেবতী দেখলে, নীলার ছটফট করবার কোনো লক্ষণ দেখা গেল না, নিজেকে সে ছাড়িয়ে নেবার চেষ্টামাত্র করলে না, বেশ যেন আরামে ওর বক্ষ আশ্রয় করে রইল। ওর গলা জড়িয়ে রইল বিশেষ একটা আসক্তভাবে। যেতে যেতে বললে, “ভয় নেই