পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

n i. J # * * i f o h i , f ; ** r ' : 'r 1 1 1 و i n * I * ነ لی t ነ m የ l துர் n o سليمان

  • , - * , * t i

| * g না ঘদি থাকে, পোযমান ভালুক যদি শিকলি কেটে স্বধৰ্ম পায় তা হলে কমন্স, আঁচড়িয়ে চার দিকে অনৰ্থপাত করতে থাকে। আমাদের সর্বাঙ্গে এবং দেহের নাই: এই পোষয়ানা বিভীষিকা নিয়ে অদৃপ্ত ডুগডুগির ছনে চলেছে কৃষ্টির নাচ ও খেল । স্বাক্টর আখড়ায় দুই খেলোয়াড় তাদের ভীষণ দ্বন্ধ মিলিয়ে বিশ্বচরাচরে রত্নভূমি সরগরম | த் శాকোনো বিজ্ঞানী পরমাণুজগৎকে সৌরমণ্ডলীর সঙ্গে তুলনীয় করে বললেন, পরমাণুর কেন্দ্র ঘিরে ভিন্ন ভিন্ন চক্রপথে ঘুর খাচ্ছে ইলেকট্রনের দল। আর-এক পণ্ডিত প্রমাণ করলেন যে, ঘূর্ণিপাক-খাওয়া ইলেকট্রনরা তাদের এক কক্ষপথ থেকে আর-এ কক্ষপথে ঠাই বদল করে, আবার ফেরে আপন নির্দিষ্ট পথে। . পরমাণুলোকের যে-ছবি সৌরলোকের ছাদে, তাতে আছে পজিটিভ বৈদ্যুতওয়াল একটা কেন্দ্রবস্তু, আর তার চার দিকে ইলেকট্রনদের প্রদক্ষিণ । r এ মত মেনে নেবার বাধা আছে। ইলেকট্রন যদি একটানা পথে চলত তা হলে ক্রমে তার শক্তি ক্ষয় হয়ে ক্রমে পথ খাটো করে সে পড়ত গিয়ে কেন্দ্রবস্তুর উপরে। পরমাণুর সর্বনাশ ঘটাত। এখন এই মত দাড়িয়েছে, ইলেকট্রনের ডিম্বাকার চলবার পথ একটি নয়, একাধিক । কেন্দ্র থেকে এই কক্ষগুলির দূরত্ব নির্দিষ্ট। কেন্দ্রের সব চেয়ে কাছের যে পথ, কোনো ইলেকট্রন তা পেরিয়ে যেতে পারে না। ইলেকট্রন বাইরের পথ থেকে ভিতরের পথে দর্শন দেয়। কেন দেয় এবং হঠাৎ কখন দেখা দেবে তার কোনো বাধা নিয়ম পাওয়া যায় না। তেজ শোষণ করে ইলেকট্রন ভিতরের পথ থেকে বাইরের পথে লাফিয়ে যায়, এই লাফের মাত্র নির্ভর করে শোষিত তেজের পরিমাণের উপর। ইলেকট্রন তেজ বিকীর্ণ করে কেবল যখন সে তার বাইরের পথ থেকে ভিতরের পথে আবিভূত হয় । ছাড়া-পাওয়া এই তেজকেই আমরা পাই আলোরূপে । যতক্ষণ একই কক্ষে চলতে থাকে ততক্ষণ তার শক্তি-বিকিরণ বন্ধ। এ মতটা ধরে-নেওয়া একটা মত, কোনো কারণ দেখানো যায় না। মতটা মেনে নিলে তবেই বোঝা যায় পরমাণু কেন টিকে আছে, বিশ্ব কেন বিলুপ্ত হয়ে যায় নি। এসব কথার পিছনে দুরূহ তত্ত্ব আছে, সেটা বোঝবার অনেক দেরি। আপাতত o কথাটা শুনে রাখা মাত্র। to পূর্বেই বলেছি বিজ্ঞানীরা খুব দৃঢ়স্বরে ঘোষণা করেছিলেন যে, বিরেনকাইটি জাস্তৃিত বিশ্বস্বটির মৌলিক পদার্থ। অতিপরমাণুদের সাক্ষ্যে আজ সেকথা অপ্রমাণ