পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8રર রবীন্দ্র-রচনাবলী নৃত্যনাট্য চিত্রাঙ্গদী ‘নৃত্যনাট্য চিত্রাঙ্গদা'র কথা-অংশ কলিকাতায় নিউএম্পায়ার ls '. ', سید مرد ن، و، ه، ی ് "്കപ് o , of # "o • ? T ও ১৩ মার্চ তারিখে (১৯৩৬) অভিনয় উপলক্ষে পুস্তিক আকারে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৪২ সালের ফাত্তন মাসে। পরে ১৩৪৩ সালের বৈশাখ মাসে ইহার একটি স্বরলিপিসহ পরিমার্জিত সংস্করণ বাহির হয়। রবীন্দ্র-রচনাবলীর বর্তমান সংস্করণে শেষোক্ত সংস্করণের পাঠ মুদ্রিত হইল। ১৪২ পৃষ্ঠার "এরে ক্ষম কোরো সখী” গানটি উক্ত সংস্করণের শেষে স্বরলিপি-অংশে প্রথম সংযোজিত হয় ; পাদটীকায় বলা হইয়াছিল “কয়েক রাত্রি অভিনয়ের পরে এই গানটি নাটকে নূতন যোগ করা হইয়াছে”। গ্রন্থারম্ভে ‘বিজ্ঞপ্তি’তে কবি বলিয়াছেন “এই গ্রন্থের অধিকাংশই গানে রচিত” । সেই সঙ্গে ইহাও উল্লেখযোগ্য যে, আলোচ্য নাটকে কেবলমাত্র নিম্ননির্দেশিত অংশগুলিই “কাব্য-আবৃত্তির আদর্শে” রচিত : ১৩৪ পৃষ্ঠায় সখী’র উক্তি “সখা, কী দেখা দেখিলে তুমি..প্রথম চিনিল আপনারে।”-জু ১৩৭ পৃষ্ঠায় ‘চিত্রাঙ্গদা’র উক্তি “হায় হায়..বসন্তেরে করিল ব্যাকুল।” ১৩৮ পৃষ্ঠায় একজন সঙ্গীর উক্তি "ব্রহ্মচর্য!.দাও তারে অবলার বল।” ১৪০-৪১ পৃষ্ঠায় নূতনরূপ প্রাপ্ত চিত্রাঙ্গদা’র উক্তি “এ কী দেখি ...ধরণীর চিরঅবহেল৷ ” এবং “মীনকেতু...উন্মাদ করেছে মোরে।” । ১৪৩ পৃষ্ঠায় ‘অৰ্জুন’-এর উক্তি “হে সুন্দরী.অজানার পথে। ১৪৪ পৃষ্ঠায় চিত্রাঙ্গদা’র উত্তর "তবে তাই হোক.নিমিষের সোহাগিনী।” ১৪৪-৪৫ পৃষ্ঠায় ‘অজুন’-এর উক্তি “আজ মোরে.শেষ পরিণাম।” ১৪৫ পৃষ্ঠায় ‘চিত্রাঙ্গদা’র উত্তর “সে আমি যে আমি নই.ষাও যাও ফিরে যাও।” 細 অজুন’-এর উক্তি “এ কী তৃষ্ণ..সৰ্বাঙ্গ টুটিয়া।” ১৫১ পৃষ্ঠায় সখী’র উক্তি “রমণীর মন ভোলাবার:বীরোত্তম।” ১৫৩ পৃষ্ঠায় সখী’র উক্তি “হে কৌন্তেয়.সেবিকার পানে।” ১৫৬ পৃষ্ঠার বৈদিক মন্ত্রগুলিও, বল বাহুল্য, অভিনয়কালে আবৃত্তি করা হইয়৷ থাকে । եւ শ্ৰীমতী প্রতিমা দেবী কতৃক লিখিত ও রবীন্দ্রনাথ কতৃক অকুমোদিত “চিত্রাঙ্গদা নৃত্যনাট্য” প্রবন্ধের নিম্নোঙ্কত অংশ এই প্রসঙ্গে প্রণিধানযোগ্য :