পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় 8२७ চিৰাজার ఇH4 बैिक्ष জিলি হল ছোট ছোটাে कविडांक्षणि, छांब्री बाळक यांप्क স্বৰু বিয়ে নিজে মুল দুঃখ ও নাচ বন্ধ করে म*रूद्र क्लिख्रक विधान cन७ब्रांब नात्र नॉफ्रेरकब्र पर्छनश्रजब BBB BDDBDDDS DD DDDDDD DD DDDD DDDBB BBBB BBB DDDD DDS ষে আবার দুই ভক্টর মধ্যে সাড়া দিয়ে উঠৰে এনে তারই ভূমিকা। - x —প্রবাসী, ১৩৪৩ চৈত্র, পৃ ৭৯২ ১৩৪৩ সালের প্রবাসীতে পৌষ সংখ্যায় (পৃ ৪২৬-৩৪) “মৃত্যনাট্য চিত্রাঙ্গদা" প্রবন্ধে ঐধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় (কথা ও স্বর’ গ্রন্থের শেষ প্রবন্ধ) এবং চৈত্র সংখ্যায় (পৃ ৭৮৯-৯৩) “চিত্রাঙ্গদা মৃত্যনাট্য” প্রবন্ধে শ্ৰীপ্রতিমা দেবী রবীন্দ্রনাথের এই নাটকটির শিল্পকলা সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করিয়াছিলেন। শেষোক্ত প্রবন্ধের কয়েকটি প্রাসঙ্গিক ছত্র নিয়ে উদ্ধৃত হইল : 翻 f চিত্রাদার সম্বন্ধে আলোচনার সময় মনে রাখতে হবে ৰে নৃত্যনাটাে কলাকৌশল কথার ভাব নিয়ে কারবার করে না, তার ভাষা হল স্বর ও তাল ; ভাব খেলে তার দেহরেখায়। এই রেখার খেল মাত্রেই ছবির বিষয় এসে পড়ে, তাই তার জন্তে পটভূমির দরকার হয় রঙ ও আলো। এই রঙ আলো ছাড়া নৃত্যকলার পরিপ্রেক্ষিও ফুটিয়ে তোলা শক্ত, বিশেষতঃ যখন সে নাটকীয় রাজ্যে গিয়ে পৌছয়। নাচেতে দেহের রেখা খুব নিখুত হওয়া চাই, কোথাও তার কোনো অবাস্তর ভঙ্গী হলে তালের সঙ্গে ভঙ্গীর সংগতি রক্ষা করা ছুয়াহু হয়ে পড়ে। রেখা ও তালের মিলন ছাড়া নৃত্যকলা পূর্ণতা লাভ করতে পারে না। কবিতা ও গদ্যে যে তফাৎ, নৃত্যুনাট্যের সঙ্গে বিশুদ্ধ নাটকের সেই রকমই পার্থক্য । —প্রবাসী, ১৩৪৩ চৈত্র, পু ৭৯২ ১৩৪২ সালের ফান্ধনে নৃত্যনাট্যটির প্রথম বারের অভিনয় আরম্ভ হইবার পূর্বে নাট্যের মর্মকথাটি অভিনয়-মঞ্চ হইতে রবীন্দ্রনাথ নিম্নলিখিত ভাষায় ব্যক্ত করেন । প্রভাতের প্রথম আভাস অরুণবর্ণ আভার আবরণে, অর্ধনুপ্ত চক্ষুর পরে লাগে তারি আঘাত। অবশেষে সেই আবরণ ভেদ ক’রে সে আপন নিরঞ্জন শুভ্রতায় সমুজ্জল হয়ে ওঠে জাগ্রত জগতে । তেমনি সত্যের প্রথম আবির্ভাব সাজ-সজ্জার বহিরঙ্গে, বর্ণবৈচিত্র্যে, তাই দিয়ে অসংস্কৃত চিত্তকে সে করে মুগ্ধ। অবশেষে নিজের সেই আচ্ছাদন যখন সে মোচন করে । তখন প্রবুদ্ধ মনের কাছে নির্মল মহিমায় তার বিকাশ। এই কথাটিই চিত্রাঙ্গদ নাট্যের মর্মকথা ।