পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (পঞ্চম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ব্যাকরণবিরুদ্ধ একটিমাত্র দীর্ঘস্থতি লইয়া জীবন শেষ করিলে জীবন শেষই হয় না। ‘অতএব আমাদিগকে বিস্মৃতির মধ্য দিয়া বৈচিত্র্য ও বৈচিত্র্যের মধ্য দিয়া অসীম একের দিকে ক্রমাগত ধাবমান হইতে হইবে, অন্ত পথ দেখি না। তাই বলিয়াছিলাম, দ্বার রুদ্ধ রাখিয়ো না— যে আসে সে আস্থক, যে যায় সে যাক, আমি কেবল প্রীতি ও প্রিয়কাৰ্ষ সাধন করিব। সোলাপুর। ২৬ আশ্বিন । ঐরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । , —উত্তর প্রত্যুভর। বালক ( ১২৯২ পৌষ) প্রাচীন সাহিত্য প্রাচীন সাহিত্য গদ্যগ্রন্থাবলীর দ্বিতীয় ভাগ রূপে ১৩১৪ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় । প্রাচীন সাহিত্যের ধৰ্ম্মপদং প্রবন্ধটি ভারতবর্ষ গ্রন্থে ( রবীক্স-রচনাবলীর চতুর্থ খণ্ডে ) মুদ্রিত হইয়াছে বলিয়া এখানে বর্জিত হইল। এই গ্রন্থের প্রথম প্রবন্ধ রামায়ণ দীনেশচন্দ্র -সেন লিখিত ‘রামায়ণী কথা’র ভূমিকা হিসাবে লেখা হয় ; ‘প্রাচীন সাহিত্য’ গ্রন্থে পাঠের পরিবর্তন দেখা যায়, বর্তমান গ্রন্থে পূর্বতন পাঠই সংকলন করা হইল। অধিকাংশ প্রবন্ধই সাময়িক পত্রে প্রকাশিত হইয়াছিল ; তাহার কালক্রমিক সূচী— কাদম্বরী-চিত্র প্রদীপ ১৩০৬ মাঘ কাব্যের উপেক্ষিতা ভারতী s७०१ छार्छ কুমারসম্ভব ও শকুন্তলা’ दत्रप्तर्शिन ১৩০৮ পৌষ শকুন্তলাং वक्राश्निन्र ১৩০৯ আশ্বিন দেখা যায়, গ্রন্থে সংকলন-কালে সাময়িকের পাঠ হইতে বহু ক্ষেত্রে বহু অংশে বর্জিত হইয়াছে । S DBBBB DD BBB SDBBDDBBBB BDS BBB BBB S ং আলোচনাসমিতির অধিবেশনে পঠিত । f