রবীন্দ্র-রচনাবলী কাব্যগ্রন্থের বিভিন্ন বিভাগের অন্য অনেক কবিতাও (অন্যত্র-অপ্ৰকাশিত) উৎসর্গে সংগৃহীত হইয়াছিল विख्ॉों কবিতা विश्वं সব ঠাই মোর ঘর আছে, আমি সোনার তরী মন্ত্রে সে যে পূত নারী যদি ইচ্ছা কর। তবে কবিকথা বাহির হইতে দেখো না এমন করে আছি আমি বিন্দুরূপে C2 আমি যারে ভালোবাসি প্রকৃতিগাথা শূন্য ছিল মন দেখো চেয়ে গিরির শিরে ওরে আমার কর্মহারা ऊठ (थव्ी एन्व्ठ হতভাগ্য আলো নাই, দিন শেষ হল, ওরে রাপক 中 ভোরের পাখি ডাকে কোথায় আমার মাঝারে যে আছে কে গো সে না জানি করে দেখিয়াছি আজিকে গহন কালিমা লেগেছে। গগনে, ওগো আমাদের এই পল্লীখনি স্বদেশ * হে নিস্তব্ধ গিরিরাজ ক্ষান্ত করিয়াছ তুমি আপনারে আজি হেরিতেছি। আমি তুমি আছ হিমাচল হে হিমাদ্রি, দেবতাত্মা ভারতসমুদ্র তার বাম্পোচ্ছাস ভারতের কোন বৃদ্ধ ঋষির তরুণ মূর্তি তুমি কাহিনী নিবেদিল রাজভৃত্য** মরণ অত চুপিচুপি কেন কথা কও সে তো সেদিনের কথা । নব নব প্রবাসেতে কাব্যগ্রন্থের যে-সকল কবিতা অন্য কোনো গ্রন্থে অপ্ৰকাশিত এবং প্রথম প্রকাশকালে উৎসর্গেও সংকলিত হয় নাই, ১৩১০ সালে বা তৎপূর্বে রচিত যে-সকল কবিতা অন্য কোনো গ্রন্থে অপ্রকাশিত (অথবা প্রকাশিত হইলেও ঐ-সকল গ্রন্থে এখন মুদ্রিত হয় না, বা রবীন্দ্র-রচনাবলীতে ঐ-সকল ক্ষেত্রে মুদ্রিত হইবে না) কিন্তু কালক্রমের বিবেচনায় কাব্যগ্রন্থে ও উৎসর্গে সংকলিত হইতে পারিত, এরাপ কতকগুলি কবিতা রবীন্দ্র-রচনাবলীতে উৎসর্গের সংযোজন-রূপে মুদ্রিত হইল— ১১ ইহা কথা ও কাহিনী কাব্যে প্রকাশিত হইয়া থাকে। সে হিসাবে রবীন্দ্র রচনাবলীর সপ্তম খণ্ডে (সুলভ চতুর্থ) মুদ্রিত । k
