পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (প্রথম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রকৃতির প্রতিশোধ কেন এরা করিতেছে এত কোলাহল । কী চায়। কিসের লাগি এত ব্যস্ত এরা। এক কালে বিশ্ব যেন ছিল রে বৃহৎ, তখন মানুষ ছিল মামুষের মতো, আজ যেন এরা সব ছোটো হয়ে গেছে । দেখি হেথা বসে বসে সংসারের খেলা । কৃষকগণের প্রবেশ গান হেদে গো নন্দরাণী, আমাদের শু্যামকে ছেড়ে দাও । আমরা রাখাল-বালক দাড়িয়ে স্বারে, আমাদের শু্যামকে দিয়ে যাও । হেরো গে। প্রভাত হল মুষ্যি উঠে আমরা ওগো, তার ফুল ফুটেছে বনে, শু্যামকে নিয়ে গোষ্ঠে যাব আজ করেছি মনে । পীতধড়া পরিয়ে তারে কোলে নিয়ে অায় । হাতে দিয়ো মোহন বেণু নূপুর দিয়ে পায়। রোদের বেলায় গাছের তলায় নাচব মোরা সবাই মিলে। বাজবে নুপুর রুমুঝুমু বাজবে বাশি মধুর বোলে, বনফুলে গাধব মালা পরিয়ে দিব শু্যামের গলে । [ প্রস্থান 〉や"