8విe - রবীন্দ্র-রচনাবলী আপনার ঐশ্বৰ বিস্তার না করিয়া বঁাচে না। সে যে আপনাকে নানা দিকে প্রকাশ করিতে চায়— রাজ্যে, বাণিজ্যে, সমাজে, শিল্পে, সাহিত্যে, ধর্মে— এখানে সেই প্রকাশের উপকরণ কই ? সেই উপকরণের প্রতি তাহার কর্তৃত্ব কোথায় ? দেখিতেছি, তাহার কলেবর এক জায়গায় যদি বাঁধে তো আর-এক জায়গায় আলগা হইয়া পড়ে— ক্ষণকালের জন্ত যদি তাহা নিবিড় হইয়া দাড়ায় তবে পরক্ষণেই বাষ্প হইয়া উড়িয়া যায়। তাই আজ যেমন করিয়াই হউক, আমাদিগকে এই দেহতত্ব সাধন করিতে হইবে ; যেমন করিয়া হউক, আমাদিগকে এই কথাটা বুঝিতে হইবে যে, কলেবরহীন আত্মা কখনোই সত্য নহে— কেননা, কলেবর আত্মারই একটা দিক। তাহা গতির দিক, শক্তির দিক, মৃত্যুর দিক— কিন্তু তাহারই সহযোগে আত্মার স্থিতি, আনন্দ, অমৃত । এই কলেবরস্থষ্টির অসম্পূর্ণতাতেই আমাদের দেশের ক্রহীন আত্মা শতাব্দীর পর শতাব্দী হাহাকার করিয়া ফিরিতেছে । বাহিরের সত্যকে দূরে ফেলিয়া আমাদের অন্তরাত্মা কেবলই অবাধে স্বপ্ন স্ব? করিতেছে। সে আপনার ওজন হারাইয়া ফেলিতেছে, এইজন্স তাহার অন্ধ বিশ্বাসের কোনো প্রমাণ নাই, কোনো পরিমাণ নাই ; এইজন্ত কোথাও বা সত্যকে লইয়া সে মায়ার মতো খেলা করিতেছে, কোথাও বা মায়াকে লইয়া লে সত্যের মতো ব্যবহার করিতেছে । আরব-সমুদ্র ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৩১৯ যাত্রা একদিন মাহুষ ছিল বুনো, ঘোড়াও ছিল বনের জন্তু। মান্থৰ ছুটিতে পারিত না, ঘোড়া বাতাসের মতো ছুটিত। কী স্বন্দর তাছার ভঙ্গী, কী অবাধ তাহার স্বাধীনতা । बाशय कांश्बि cनबिउ, चाब्र उाशब्र छेद श्रेष्ठ ।। ०ग छविङ, ‘जैबकब विश९णाबी চারটে পা যদি আমার থাকিত তাহা হইলে দূরকে দূর মানিতাম না, দেখিতে দেখিতে গিদিগন্তর জয় করিয়া আসিতাম। ঘোড়ার সর্বাজে যে-একটি চুটিবার আনন্দ ক্ষত তালে নৃত্য করিত সেইটের প্রতি মানুষের মনে মনে ভারি একটা লোভ হইল। কিন্তু, মানুষ শুধু শুধু লোভ করিয়া বসিয়া থাকিবার পাত্র নছে। ‘কী করিলে ঘোড়ার চারটে পা আমি পাইতে পারি গাছের তলায় বলিয়া এই কথাই লে ভাৰিতে
