পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পথের সঞ্চয় । & eo তুিৰ গণিা পাওয়া বার। ভারতবর্ষ্য শিল্পীও তাপস বুদ্ধের মূর্তি গড়িয়াছিল, কিন্তু তাহাতে উপবাসের বাস্তব ইতিহাস নাই। তাপসের অস্তির মূর্তির মধ্যে হাড়গোড়ের হিসাব নাই , তাহ ডাক্তারের সার্টিফিকেট লইবার জন্ত নহে। তাহ বাস্তবকে কিছুমাত্র আমল দেয় নাই বলিয়াই সত্যকে প্রকাশ করিতে পারিয়াছে। ব্যবসায়ী জার্টিস্ট, বাস্তবের সাক্ষী, আর গুণী জার্টিস্ট, সত্যের সাক্ষী । বাস্তবকে চোখ দিয়া দেখি আর সত্যকে মন দিয়া ছাড়া দেখিবার জো নাই । মন দিয়া দেখিতে গেলেই চোখের সামগ্রীর দৌরাত্ম্যকে খর্ব করিতেই হইবে ; বাহিরের রূপটাকে সাহসের সঙ্গে বলিতেই হইবে, ‘তুমি চরম নও, তুমি পরম নও, তুমি লক্ষ্য নও, তুমি সামান্ত উপলক্ষ্যমাত্র।’ আরব-সমুদ্র २६ :खार्छ ०००० খেলা ও কাজ ভূমধ্য-সাগরের প্রথম ঘাট পোর্ট-সৈয়দ । এইখান হইতে আমাদিগকে যুরোপের পারে পাড়ি দিতে হইবে। সন্ধ্যার সময় আমরা বন্দরে পৌছিলাম। শহরের বাতায়নগুলিতে তখন আলো জলিয়াছে। আরোহীদিগকে ডাঙায় পৌছাইয়া দিবার জন্ত ছোটো ছোটো নৌকা এবং মোটর-বোট বাকে বাকে চারি দিকে আলিয়া আমাদের জাহাজ বিরিয়াছে। পোর্ট-সৈয়দের দোকান-বাজার ঘুরিবার জন্ত অনেকেই সেখানে নামিলেন। আমি সেই ভিড়ের মধ্যে নামিলাম না । জাহাজের রেলিঙ ধরিয়া দাড়াইয়া দেখিতে লাগিলাম। অন্ধকার সমূদ্র এবং অন্ধকার আকাশ— ছুইয়ের সংগমস্থলে অল্প একটুখানি জায়গায় মাস্থ্য আপনার জালে কয়টি জালাইয়া রাজিকে একেবারে অস্বীকার করিয়া বসিয়াছে। পোর্ট-সৈয়দে অনেকগুলি নূতন আরোহী উঠিবার কথা । পুরাতনের দল এই সংবাদে বিশেষ ক্ষুব্ধ হইয়া উঠিয়াছে। আর-সমস্ত নূতনকে মানুষ খুজিয়া বাহির করে, किच्च मूख्न बाँछ्ष ! ७यन फेन्टक्र्भब्र विषइ जाग्न-किङ्घहे नाहे । ८ण कोप्इ चाँगिरण তাহার সঙ্গে ভিতরে বাছিয়ে বোঝাপড়া করিয়া লইতেই হইবে । লে তো কেবলমাত্র কৌতুহলের বিষয় নহে। তাছার মন লইয়ালে জন্তের মনকে ঠেলাঠেলি করে। মান্বষের ভিড়ের মতো এমন ভিড় আর নাই। : ,增