পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&63 রবীন্দ্র-রচনাবলী DDDSDDDDDDD DD DDD DBBBBB BBBBB BBB BBBB DDD জিতেছে। আমাদের শিল্পকলা সম্প্রতিৰে উদবোধন দেখা ৰাইতেছে তাহার লেও স্কুরোপের প্রাণশক্তির আঘাত রছিয়াছে। আমার বিশ্বাস, সংগীতেও আমাদের সেই বাহিরের সংস্রব প্রয়োজন হইয়াছে। তাছাকে প্রাচীন দত্তরের লোহার সিন্ধুক হইতে মুক্ত করিয়া বিশ্বের হাটে ভাঙাইতে হইবে । যুরোপীয় সংগীতের সঙ্গে ভালো করিয়া পরিচয় হইলে তবেই আমাদের সংগীতকে আমরা সত্য করিয়া, বড়ো করিয়া, ব্যবহার করিতে শিখিব। দুঃখের বিষয়, সংগীত আমাদের শিক্ষিত লোকের শিক্ষার অজ নহে ; আমাদের কলেজ-নামক কেরানিগিরির কারখানাঘরে শিল্পসংগীতের কোনো স্থান নাই, এবং আশ্চর্ষের কথা এই যে, যে-সকল বিদ্যালয়কে আমরা স্কাশঙ্কাল নাম দিয়া স্থাপন করিয়াছি সেখানেও কলাবিদ্যার কোনো আসন পাতা হইল না। মাহুষের সামাজিক জীবনে ইহার প্রয়োজন ষে কত বড়ো, নোট মুখস্থ করিতে করিতে, ডিগ্রি নিতে নিতে, সেই বোধচুকু পর্যন্ত আমরা সম্পূর্ণ হারাইয়া বসিয়াছি। এইজন্ত সংগীত আজ পর্যন্ত লেই-সকল অশিক্ষিত লোকের মধ্যেই বন্ধ যাহাদের সম্মুখে বিশ্বের প্রকাশ নাই ; যাহারা অক্ষম স্ত্রীলোকের মতো নিজের সমস্ত ধনকে গহনা গড়াইয়া রাখিয়াছে, তাহাকে কেবল বহন করিতেই পারে, সর্বতোভাবে ব্যবহার করিতে পারে না ; এমন-কি, ব্যবহারের কথার আভাস দিলেই তাহারা আতঙ্কিত হইয়া উঠে— মনে করে, ইহা তাহাদের সর্বস্ব খোওয়াইবার পন্থা । অতএব, আমাদের ধন যখন আমরা ভালো করিয়া ব্যবহার করিতে পারিলাম না তখন যাহারা পারে তাহারা একদিন ইহাকে নিজের ব্যবসায়ে খাটাইবে, ইহাকে বিশ্বের কাজে লাগাইবার পথে জানিবে। আমাদিগকে সেই দিনের জন্ত অপেক্ষা করিয়া থাকিতে হইবে, তাহার পরে গর্ব করিব, আমাদের বাহা আছে জগতে এমন আর কাহারও নাই ; সেই গর্ব করিবার উপকরণও অন্ত লোককে জোগাইয়া দিতে হইৰে । সমাজভেদ আমরা যখন বিলাতে বাজা করি তখন লেটা কেবল দেশ হইতে দেশান্তরে যাওয়া नद्र, चांबाएषब्र •रक ८गघै। अक्कै नूङन गरणांcब्र यcवत्र कब्रा । जैौबनवाजांब्र बांद প্রভেদগুলাতে বড়ো-একটা কিছু আসে-যায় না। আমাদের সঙ্গে বসনে-ভুষণে জাহায়েৰিহারে বিদেশীর সাদৃপ্ত থাকিবে না, সেটা তো ধরা কথা, স্বতরাং সেখানে বিশেষ ৰাখে