পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পথের সঞ্চয় * . ●●● না। কিন্তু কেবল জীবনযাত্রা নহে, জীৱনতত্বে একটা জাগা আমাদের গভীরতর । অমিল আছে, সেইখানেই দিকনির্ণয় করা হঠাৎ আমাদের পক্ষে কঠিন হইয়া উঠে । , , জাহাজে উঠিয়াই আমরা প্রথম সেটা অস্থভৰ করিতে শুরু করি। বুঝিতে পারি, এখন হইতে আমাদিগকে আর-এক সংসারের নিয়মে চলিতে হইৰে । হঠাৎ এতখানি পরিবর্তন মাছুষের পক্ষে অপ্রিয়— এইজন্তই আমরা সেটাকে ভালো করিয়া বুৰিয়া দেখিবার চেষ্টা করি না, কোনোমতে মানিয়া চলি কিম্বা মনে মনে বিরক্ত হইয়া বলি, ইহাদের চাল-চলনটা অত্যন্ত বেশি কৃত্ৰিম । আসল কথা, ইহাদের সঙ্গে জামাদের সামাজিক অবস্থার যে প্রভেজ আছে সেইটেই গুরুতর। পরিবার এবং পীিমণ্ডলীর সীমায় আসিয়া জামাদের সমাজ থামিয়াছে। সেই সীমার মধ্যেই পরস্পরের ব্যবহার সম্বন্ধে আমাদের কতকগুলা বাধা নিয়ম আছে। সেই সীমার দিকে দৃষ্টি রাখিয়াই আমাদের কী করিতে আছে এবং কী করিতে নাই তাহা নির্দিষ্ট হইয়াছে। সেই নিয়মগুলির মধ্যে অনেক কৃত্রিমতাও আছে, অনেক স্বাভাবিকতাও আছে । কিন্তু, যে সমাজের প্রতি লক্ষ করিয়া এই নিয়মগুলি তৈরি হইয়াছে সেই সমাজের পরিধি বড়ো নহে এবং সে সমাজ জাষ্ট্ৰীয়সমাজ । স্বতরাং আমাদের জাদবকান্থাগুলি ঘোরো রকমের। বাবার সামনে তামাক খাইতে নাই, গুরুঠাকুরের পায়ের ধূলা লইয়া তাহাকে দক্ষিণা দেওয়া কর্তব্য, ভাস্করকে দেখিলে মুখ আবৃত করা চাই এবং মামাশ্বশুরের নিকটসংস্রব বর্জনীয়। এই পরিবার বা পীমণ্ডলীর বাহিরে যে নিয়মের ধারা চলিয়াছে তাহা মোটের উপর বর্ণভেদমূলক । বলিতে গেলে বর্ণাশ্রমের স্বত্র আমাদের পীসমাজ ও পরিবারমণ্ডলীকে হারের মতো গাখিয়া তুলিয়াছে। আমরা একটা সমাপ্তিতে জাসিয়াছি। ভারতবর্ষ তাহার সমাজে সমস্তার একটা সম্পূর্ণ সমাধান করিয়া বসিয়াছে এবং মনে করিয়াছে, এই ব্যবস্থাকে চিরকালের মতো পাকা করিয়া রাখিতে পারিলেই তাহার আর-কোনো DBB D S gDDD DBBBBD DD BBBBSBBBB BBBS BBBB বিধানকে সকল কি হইতে স্থা করিবার দিকেই আধুনিক ভারতবর্ষের সমস্ত লে কাজ ভারতবর্ষের সম্মুখে ৰে সমস্ত ছিল ভারতবর্ষ তাহার একট-কোনো সমাধানে জাসিয়া পৌঁছিতে পারিয়াছিল, এ কথা স্বীকার করিতেই হইবে। বিচিত্র জাতির विरङ्गाक्षक cन ७क ब्रकन कदिा बिझेाहेबारक्ष, विजि cखीव्र रिब्रषट्क ८न ७क ब्रक्व कब्रिब ?ांस कब्रिहां८इ ? वृख्रिख्रश्च दबा छब्रिडबरर्ष अंख्रिवांश्रेिष्ठांब्र एचदूकरक निवृख