ब्ररौठ-ब्रध्नांबलौ । وفوق 6 মানুষ পবিত্রচিত্ত, অর্থাৎ ষে আপনার ইচ্ছাকে সত্য সীমায় বাধিৰাছে সেই উহাকে পায় যিনি সাধনার চরম ফল, যিনি পরম আনন্দস্বরূপ । এই ধর্মকে বন্ধনরূপে দুঃখরূপে স্বীকার করা হইয়াছে ; বলা হইয়াছে, ধর্মের পথ শাণিত ক্ষুরধারের মতো দুর্গম। সে পথ ধৰি অসীমবিষ্কৃত হইত তবে সকল মাহুষই যেমন-তেমন করিয়া চলিতে পারিত, কাহারও কোথাও কোনো বাধাবিপত্তি থাকিত না। কিন্তু, সে পথ স্বনিশ্চিত নিয়মের সীমায় দৃঢ়রূপে আবদ্ধ, এইজন্তই তাহা দুর্গম। এবরূপে এই সীমা-আমুসরণের কঠিন দুঃখকে মামুষের গ্রহণ করিতেই হইবে। কারণ, এই দুঃখের দ্বারাই আনন্দ প্রকাশমান হইতেছে । এইজন্তই উপনিষদে আছে, তিনি তপস্তার দুঃখের দ্বারাই এই যাহা-কিছু সমস্ত স্বষ্টি করিয়াছেন। কবি কীটুন্ বলিয়াছেন, সত্যই সৌন্দর্ধ এবং সৌন্দৰ্যই সত্য । সত্যই সীমা, সত্যই নিয়ম, সত্যের দ্বারাই সমস্ত বিধৃত হইয়াছে; এই সত্যের অর্থাৎ সীমার ব্যতিক্রম ঘটিলেই সমস্ত উদ্ভূখল হইয়া বিনাশ প্রাপ্ত হয়। অসীমের সৌন্সৰ এই সত্যের সীমার মধ্যে প্রকাশিত । সীমা ও অসীমতাকে যদি পরম্পর বিচ্ছিন্ন ও বরুদ্ধ করিয়া দেখি তবে মাহুষের ধর্মসাধনা একেবারেই নিরর্থক হইয়া পড়ে। অসীম যদি সীমার বাহিরে থাকেন তবে জগতে এমন কোনো সেতু নাই যাহার দ্বারা তাহাকে পাওয়া যাইতে পারে। তবে তিনি আমাদের পক্ষে চিরকালের মতোই মিথ্যা । কিন্তু মানুষের ধর্ম মানুষকে বলিতেছে, ‘তুমি আপনার সীমাকে পাইলেই অসীমকে পাইবে । তুমি মানুষ হও ; সেই মহিষ হওয়ার মধ্যেই তোমার অনন্তের সাধনা সফল হইবে।” এইখানেই আমাদের অভয়, আমাদের অমৃত । ৰে সীমার মধ্যে আমাদের সত্য সেই সীমার মধ্যেই আমাদের চরম পরিপূর্ণতা। এইজন্যই উপনিষৎ বলিয়াছেন, हेनिझे हेशंद्र श्रब्रयां गंडि, हेनिहे हेशव्र °ब्रयां गन्थ्र, ईनिहे हेशंद्र नब्रय बांधष्ठ, हेनिहे ইহার পরম আনন্দ । অসীমতা এবং সীমা, ইনি এবং এই— একেবারেই কাছাকাছি ; দুই পাখি একেবারে গায়ে গায়ে সংলগ্ন । আমাদের দেশে ভক্তিতত্বের ভিতরকার কথা এই যে, সীমার সঙ্গে অসীমের ষে যোগ তাহা আনন্সের যোগ অর্থাৎ প্রেমের যোগ। অর্থাৎ, সীমাও অসীমের পক্ষে যতখানি অসীমও সীমার পক্ষে ততখানি, উভয়ের উভয়কে নছিলে নয় । মানুষ কখনো কখনো ঈশ্বরকে দূর স্বৰ্গরাজ্যে সরাইয়া দিয়াছে। আমনি মাছষের ঈশ্বর ভয়ংকর হইয়া উঠিয়াছে। এবং সেই ভয়ংকরকে বশ করিবার জন্ত ভাগ্রস্ত মাছৰ নানা মাতন্ত্ৰ আচার-অনুষ্ঠান পুরোহিত ও মধ্যশ্বের শরণাপন্ন হইয়াছে। কিন্তু, মাছৰ
