¢ፃ• r ब्ररौटश-ब्रक्रमांबलौ মূল্য দিতেছি ও লইতেছি, অথচ তাহার পরিবর্তে কোনো সত্যবন্ত নাই। শিষ্ট গুরুকে প্ৰণাম করিয়া দক্ষিণ চুকাইয়া দিতেছে, কিন্তু গুরু শিককে গুরুর দেনা শোধ করিবার চেষ্টামাত্র করিতেছে না ; এবং গুরু পুরাকালের বিশ্বত ভাষায় শিস্যকে উপদেশ দিতেছে, শিল্পের তাহা গ্রহণ করিবার মতো শ্রদ্ধাও নাই, সাধ্যও নাই, ইচ্ছাও নাই । ইহার ফল হইতেছে এই, সত্যবস্তুর যে কোনো প্রয়োজন আছে এই বিশ্বাসটাই আমরা ক্রমশ হারাইতেছি। এই কথা স্বীকার করিতে আমরা লেশমাত্র লজ্জাও ৰোধ করি না যে, বাহিরের ঠাট বজায় রাখিয়া গেলেই যথেষ্ট । এমন-কি, এ কথা বলিতেও আমাদের বাধে না যে, ব্যবহারত যথেচ্ছাচার করে। কিন্তু প্রকাগুতঃ তাহা কবুল না করিলে কোনো ক্ষতি নাই। এমনতরো মিথ্যাচার মানুষকে দায়ে পড়িয়া অবলম্বন করিতে হয়। কারণ, যখন তোমার শ্রদ্ধা অন্ত পথে গিয়াছে তখনো সমাজ যদি কঠোর শাসনে আচারকে একই জায়গায় বাধিয়া রাখে, তাহা হইলে সমাজের পনেরো-আনা লোক মিথ্যাচারকে অবলম্বন করিতে লজ্জা বোধ করে না। কারণ, মাছুষের মধ্যে বীরপুরুষের সংখ্যা অল্প, অতএব সত্যকে প্রকাশ্বে স্বীকার করিবার দণ্ড যেখানে অসহক্সপে অতিমাত্র সেখানে কপটতাকে অপরাধ বলিয়া গণ্য করা আর চলে না । এইজন্ত আমাদের দেশে এই একটা অদ্ভূত ব্যাপার প্রত্যহই দেখা যায়, মানুষ একটা জিনিসকে ভালো বলিয়া স্বীকার করিতে অনায়ালে পারে অথচ সেই মুহূর্তেই অম্লানবদনে বলিতে পারে যে ‘সামাজিক ব্যবহারে ইহা জামি পালন করিতে পারিব না । আমরাও এই মিথ্যাচারকে ক্ষমা করি বখন চিন্তা করিয়া দেখি, এ সমাজে নিজের সত্য বিশ্বাসকে কাজে খাটাইবার মাশুল কত অসাধারূপে অতিরিক্ত । অতএব, সমাজ যেখানে জীবনপ্রবাহের সহিত জাপন স্বাস্থ্যকর সামঞ্জস্তের পথ একেবারেই খোলা রাখে নাই, স্বতরাং পুরাতনকালের ব্যবস্থা যেখানে পদে পদে বাধাস্বরূপ হইয়া তাহাকে বদ্ধ করিয়া তুলিতেছে, সেখানে মানুষের ক্ষে শিক্ষণশালা সকলের চেয়ে স্বাভাবিক ও প্রশস্ত সেটা ৰে আমাদের পক্ষে নাই তাহা নছে ; তাহা তদপেক্ষা ভয়ংকর, তাহা আছে অথচ নাই, তাহা সত্যকে পথ ছাড়িয়া দেয় না এবং মিথ্যাকে জমাইয়া রাখে। এ সমাজ গতিকে একেবারেই স্বীকার করিতে চায় না বলিয়া স্থিতিকে কলুষিত করিয়া তোলে। সামাজিক বিদ্যালয়ের তো এই বন্ধ দশা, তাহার পরে রাজকীয় বিদ্যালয়। লেও একটা প্রকাণ্ড ছাঁচে-ঢালা ব্যাপার। দেশের সমস্ত শিক্ষাৰিধিকে লে এক ছাচে শক্ত कब्रिब्री जवाहेबा मिरव, ईशहे ठांशंग्र अकबांब cछडे । नां८इ ८मन जांननांब्र चटब প্রণালী আপনি উত্তাবিত করিতে চায়, ইহাই তাহার, সবচেয়ে ভয়ের বিষয় দেশের
