পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষড়্‌বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছেলেবেলা . " دهه তখন রাস্তার ধারে ধারে বাধানে নালা দিয়ে জোরারের সময় গঙ্গার জল আসত। ঠাকুরুদার জামল থেকে সেই নালার জলের বরাদ্ধ ছিল আমাদের পুকুরে । ধখন কপাট । টেনে দেওয়া হত ঝরঝর কলকল করে ঝরনার মতো জল ফেনিয়ে পড়ত। মাছগুলো উলটো দিকে সাতার কাটবার কসরত দেখাতে চাইত। দক্ষিণের বায়ান্দার রেলিঙ ধরে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকতুম । শেষকালে এল সেই পুকুরের কাল ঘনিয়ে, পড়ল তার মধ্যে গাড়ি গাড়ি রাবিশ। পুকুরটা বুজে যেতেই পাড়াগায়ের সবুজ-ছায়া-পড়া আয়নাটা যেন গেল সরে । সেই বাদামগাছটা এখনও দাড়িয়ে আছে, কিন্তু অমন পা ফাক করে দাড়াবার স্থবিধে থাকতেও সেই ব্ৰহ্মদত্যির ঠিকানা আর পাওয়া यांझ न ! " (, W ভিতরে বাইরে আলো বেড়ে গেছে। २ পালকিখানা ঠাকুরমাদের আমলের । খুব দরাজ বহর তার, নবাবি ছাদের। ডাগু দুটে আট আট জন বেহারার কাধের মাপের । হাতে সোনার কাকন, কানে মোটা মাকড়ি, গায়ে লালরঙের হাতকাটা মেরজাই-পরা বেহায়ার দল স্বৰ্ধ-ডোবার রঙিন মেষের মতো সাবেক ধনদৌলতের সঙ্গে সঙ্গে গেছে মিলিয়ে। এই পালকির গায়ে ছিল রঙিন লাইনে অঁাকজোক কাটা, কতক তার গেছে ক্ষয়ে, দাগ ধরেছে যেখানে সেখানে, নারকোলের ছোবড়া বেরিয়ে পড়েছে ভিতরের গদি থেকে। এ যেন একালের নামকাটা আসবাব, পড়ে আছে খাতাঞ্চিখানার বারাক্ষায় এক কোণে । আমার বয়স তখন সাত-আট বছর। এ সংসারে কোনো দরকারি কাজে আমার হাত ছিল না ; আর ঐ পুরানো পালকিটাকেও সকল দরকারের কাজ থেকে বরখাস্ত করে দেওয়া হয়েছে । এইজন্তেই ওর উপরে আমার এতটা মনের টান ছিল । ও যেন সমুজের মাঝখানে দ্বীপ, আর আমি ছুটির দিনের রবিনসন কুলো, বন্ধ দরজার মধ্যে ঠিকানা হারিয়ে চার দিকের নজরবন্ধি এড়িয়ে বসে আছি। . তখন আমাদের বাড়িভরা ছিল লোক, আপন পর কত তার ঠিকানা নেই ; নানা মহলের চাকর দাসীর নানা দিকে হৈ হৈ তাক । . गांबद्दनब्र फेर*ांन विटङ्ग •Tांग्रेौनांगी थांबां कैizथ दांखांब्र क८ब्र निरञ्च चांग८छ् उब्रिতরকারি, স্থখন বেহারা বাক কাধে গঙ্গার জল জানছে, বাড়ির ভিতরে চলেছে তাতিনি নতুন-ফ্যাশান-পেড়ে শাড়ির সওদা করতে, মাইনে-করা ষে দিল্প স্তাকরা গলির পাশের । 에9r . اند