&8& রবীন্দ্র-রচনাবলী গামলা চেটে পরখ করে গাইটা জড়ি-বাধা, উঠোনের এক কোণে জমা কয়লাগুড়োর গাদা । , ভালুক নাচের ডুগডুগি ওই বাজছে ও পাড়াতে, কোন-শীি ওই বেদের মেয়ে নাচায় লাঠি হাতে । অশথতলায় পাটল গোরু আরামে চোখ বোজে, ছাগলছানা ঘুরে বেড়ায় কচি ঘাসের খোজে । হঠাৎ কখন বাছলে মেঘ জুটল দলে দলে, পশলা কয়েক বৃষ্টি হতেই মাঠ ভাসালো জলে । মাথায় তুলে কচুর পাতা সাওতালি সব মেয়ে উচ্চহাসির রোল তুলে যায় গায়ের পথে ধেয়ে । মাথায় চাদর বেঁধে নিয়ে হাট ভেঙে যায় হাটুরে, ভিজে কাঠের আঁঠি বেঁধে চলছে ছুটে কাঠুরে । বিজুলি যায় সাপ খেলিয়ে লক্লকি, বাশের পাতা চমকে ওঠে ঝকঝকি । চড়কডাঙায় ঢাক বাজে ওই ড্যাড্যাং ড্যাং । মাঠে মাঠে মকমকিয়ে ডাকে ব্যাঙ। 이》8 • دوم به «۰» هد , T۳frg সপ্তম কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ কর্তৃক “২১।১১৩৯ তারিখে জঙ্কিত ও সাহিত্যে অবচেতন চিত্তের স্বই” কবিকৃত এই মন্তব্য-সংবলিত একটি কৌতুকচিত্র-সহ 'অবচেতনার অবদান’ নামে ১৩৪৬ সালের আগ্রহায়ণ মাসের “শনিবারের চিঠিতে প্রথম মুজিত হয়। কবিতাটির মুখবন্ধ-স্বরূপ নিয়োদাত কয়েকটি বাক্য উক্ত মাসিক পত্রিকায় বাহির হইয়াছিল— অবচেতন মনের কাব্যরচনা অভ্যাস করছি। সচেতন বুদ্ধির পক্ষে বচনের অসংলগ্নতা দুঃসাধ্য। ভাৰী যুগের সাহিত্যের প্রতি লক্ষ ক'রে হাত পাকাতে প্রবৃত্ত श्रणव । डांब्रहे ७हे नमूना ।। ८कॐ किङ्कहे बूकरठ दक् िना नाcबन, ठा हरणहे আশাজনক হবে । -ननिषांtब्रन छिी, »es० जअशंकन, शृं श>*
