এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
পুনশ্চ যত গ্রহনক্ষত্রের
দূর হতে দূরতর ঘূর্ণ্যমান স্তরে স্তরে
অগণিত অজ্ঞাত শক্তির আলোড়ন আবর্তন মহাকালসমূত্রের কুলহীন বক্ষতলে, সমস্তই আমার এ চৈতন্তের শেষ সূক্ষ্ম আকম্পিত রেখার এ ধারে ।
এক পা তখনো আছে সে প্রান্তসীমায়,
অন্য পা আমার বাড়িয়েছি রেখার ও ধারে, সেখানে অপেক্ষা করে অলক্ষিত ভবিষ্যৎ
লয়ে দিনরজনীর অন্তহীন অক্ষমালা
আলো-অন্ধকারে-গাথা । অসীমের অসংখ্য যা-কিছু
সত্তায় সত্তায় গাথা
প্রসারিত অতীতে ও অনাগতে । নিবিড় সে সমস্তের মাঝে
অকস্মাৎ আমি নেই।
এ কি সত্য হতে পারে। উদ্ধত এ নাস্তিত্ব যে পাবে স্থান
এমন কি অণুমাত্র ছিদ্র আছে কোনোখানে ।
সে ছিদ্র কি এতদিনে
ডুবাতো না নিখিলতরণী মৃত্যু যদি শূন্ত হত,
যদি হত মহাসমগ্রের রূঢ় প্রতিবাদ ।
ર૭ ভাদ্র 〉○○。
S२७