পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষোড়শ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ტ\ტმ) রবীন্দ্ৰ-রচনাবলী যত চিন্তা কর শাস্ত্ৰ। পৃ. ১৪০। রাজা ও রানী নাটকে দেবদত্তের উক্তি। যে পদ্মে লক্ষ্মীর বাস। শৃঙ্খল বঁধিয়া রাখে। পৃ ১৪০, ১৪১। ফাল্গুনী নাট্যকাব্যের বৈরাগ্যসাধন” মুখবন্ধে শ্রতিভূষণের উক্তি। অম্বর অম্বুদে স্নিগ্ধ। মেঘলা গগন, তমাল কানন। পৃ. ১৪১। দুটি অনুবাদই নরেন্দ্র দেবকে ২৯ আশ্বিন ১৩৩৬ তারিখে লিখিত একটি চিঠির অন্তৰ্গত। কঁাপিলে পাতা নড়িলে পাখি। বচন যদি কহ গো দুটি। পৃ. ১৪১, ১৪২। সবুজপত্র ১৩২১ শ্রাবণ-সংখ্যায় বাংলা ছন্দ” নামে প্রকাশিত জে. ডি. অ্যান্ডারসনকে লিখিত চিঠিতে মুদ্রিত। কুঞ্জকুটিরের স্নিগ্ধ অলিন্দের পর। কুঞ্জ পথে-পথে চাদ উকি দেয় আসি। আসে তো আসুক রাতি। ধীরে ধীরে চলো তৰী।। চক্ষু'পরে মৃগাক্ষীর। আনতাঙ্গী বালিকার। বিধিয়া দিয়া আঁখিবাণে। হরিণগর্বমোচন লোচনে। সে গাভীর্য গেল কোথা। পৃ. ১৪২, ১৪৩, ১৪৪, ১৪৫। এই নয়টি অনুবাদ “প্রজাপতির নির্বন্ধ’ তথা চিরকুমার-সভা’ হইতে সংকলিত। প্রথমটির (২১-সংখ্যক) পাঠান্তর কানাই সামন্ত রবীন্দ্রপ্রতিভার নেপথ্যভূমি” প্রবন্ধে প্রকাশ করিয়াছেন। ‘আনতাঙ্গী বালিকার’ প্রসঙ্গে চিরকুমার-সভা, প্রথম দৃশ্য চতুর্থ অঙ্কের অন্তর্গত পূর্ণ ও রসিকের সংলাপ কৌতুহলজনক (প্রিয়চক্ষু দেখাদেখি। যে আনন্দ, তাই সে কি/বুজিছে চঞ্চল?)। ভ্রমর একদা ছিল। পৃ ১৪৬। বনবাণী গ্রন্থে ‘কুরচি’ কবিতার ভূমিকা হইতে গৃহীত। অসম্ভাব্য না কহিবে। প্ৰিয়বাক্যসহ দান। জলোতে কমল, জল কমলে। এক হাতে তালি নাহি বাজে। পৃ ১৪৬, ১৪৭। সব কটি কবিতা 'নবরত্নমালায় বিনা স্বাক্ষরে প্রকাশিত। শ্ৰীজগদীশ ভট্টাচার্যের পূর্ব উল্লিখিত প্রবন্ধে রবীন্দ্ররচনা হিসাবে চিহ্নিত। পালি-প্রাকৃত কবিতা স্বর্ণবর্ণে-সমুজ্জ্বল। পৃ. ১৪৯। নৃত্যনাট্য চণ্ডালিকায় বৌদ্ধনারীদের গান। বৃষ্টিধারা শ্রাবণে ঝরে গগনে। অবিরল ঝরিছে শ্রাবণের ধারা। পৃ. ১৪৯, ১৫০। ‘ছন্দ” গ্রন্থের অন্তর্গত 'গদ্যছন্দ” প্ৰবন্ধ হইতে গৃহীত। মারাঠী : তুকারাম ভারতী পত্রিকায় ১২৮৫ বঙ্গাব্দে সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর মহারাষ্ট্ৰীয় সাধু ও কবি তুকারামের জীবনী পর্যালোচনা করেন, সেখানে তুকারামের অনেকগুলি অভঙ্গের অনুবাদও প্রকাশিত হয়। অনুবাদগুলি পরে নবরত্নমালায় সংকলিত। এই অনুবাদের কতকগুলি যে রবীন্দ্রনাথ-কৃত তা শ্ৰীজগদীশ ভট্টাচার্যের প্রবন্ধ হইতে জানা যায়। রবীন্দ্রনাথ এইরূপ সাতটি অভঙ্গের অনুবাদ (৪-১০ -সংখ্যক কবিতা) নিজের বলিয়া চিহ্নিত করিয়া দিয়াছিলেন। বর্তমান রচনাবলীতে সংকলিত ১-১২ সংখ্যার সব কবিতাই নবরত্নমালায় আছে। মালতী পুঁথিতে উল্লিখিত সাতটি ছাড়া আরো আটটি অনুবাদ পাওয়া গিয়াছে। সমস্ত অনুবাদই এখানে সংকলিত হইল। প্রাসঙ্গিক কোনো কোনো তথ্য বর্তমান খণ্ডের ১৫৯ পৃষ্ঠায় দেওয়া হইয়াছে। রবীন্দ্রনাথ এই অভঙ্গগুলির কােনাে ইংরেজি অনুবাদ অবলম্বনে বাংলা ভাবান্তর করিয়াছিলেন, এমনও হইতে পারে।