পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ষোড়শ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় ܵ S ?ჩნშti 2nt ৩৫ ‘প্রাচীন-কাব্যসংগ্ৰহ? ভারতী 3C S Sry উত্তর-প্রত্যুত্তর ভারতী マジ評E > ミbrb পরিশিষ্ট ভারতী কর্তিক ১২৮৮ こと *53js : > সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা ফাল্লুন ১৩৩৬ S ১ সবুজ পত্রের (চৈত্র ১৩২৩) একটি কপিতে দেখা যায় ভাষার কথা প্ৰবন্ধটির সূচনায় “ভূমিকা' অংশটি রবীন্দ্রনাথ পেন্সিলে লিখিয়া রাখিয়াছিলেন এই সংস্করণের জন্য। প্ৰবন্ধটির SaEED gDDBBStSugS SLD DBDD0BB BDB BDDBDOBS ২ দীনেশচন্দ্র সেন -প্ৰণাত “বঙ্গভাষা ও সাহিত্য’ (১৮৯৬ খৃঃ) গ্রন্থের সমালোচনারূপে ভারতী ১৩০৫ বৈশাখে প্রকাশিত। পরবর্তীকালে সম্পূৰ্ণ প্রবন্ধটি রবীন্দ্র-রচনাবলী অষ্টম খণ্ডে সাহি৩। প্রন্থের পরিশিষ্টে মুদ্রিত ; বর্তমান খণ্ডে শব্দ তত্ত্বের প্রাসঙ্গিক অংশ সংকলন করা হইয়াছে { SSDtD EDD SG gDL gDBDDK DuDuuBBgi BDDK BBBuiDSS ও বাংলা ব্যাকরণে তির্যকরূপ প্ৰবন্ধটি প্রবাসী-তে প্রকাশিত হইবার পর এই প্রসঙ্গে পরবর্তী কয়েকমাসের প্রবাসী-৩ আলোচনা চলে। সতীশচন্দ্র বসু। শ্রাবণ সংখ্যায় (পৃ. ৩৭৬-৭৭) রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধের সমালোচনা করেন। ভাদ্র সংখ্যায় (পৃ ৪৫৮-৬১) যোগেশচন্দ্র রায়-এর ‘বাঙ্গালা ব্যাকরণে বিচাৰ্য্য' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথের প্রবন্ধের আলোচনা আছে। রবীন্দ্রনাথ তাহার “বাংলা ব্যাকরণে বিশেষ বিশেষ্য’ প্রবন্ধের পাদটীকায় সতীশচন্দ্র বসুর সমালোচনার উন্ন করেন । ৩. ওবোধিনী পত্রিকায় (বৈশাখ ১৮৩৩ শক) আশ্রম সংবাদ শান্তিনিকেতন’ শিরোনামে মুদ্রি ও একটি সংবাদে জানা যায় যে 'প্ৰবন্ধ পাঠসভা’ নামে একটি সমিতি গত ফাল্গুন মাসে স্থাপিও হইয়াছে! এই সমিতিতে বিশেষজ্ঞদের লিখিত প্রবন্ধ পঠিত ও আলোচিত হইয়া থাকে। 1. এই সভার সভাপতি শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মহাশয়ের লিখিত ‘বাংলা বিশেষ পদের একবচন’। নামক একটি প্রবন্ধ sঠা চৈত্র তারিখে পঠিত ও আলোচিত হইয়াছিল ?” প্ৰবন্ধটি প্রবাসী। ১৩১৮ ভাদ্র সংখ্যায় মুদ্রিত ‘বাংলা বাকরণে বিশেষ বিশেষ’ বলিয়া অনুমিত { is ‘’ ‘’বাংলা ব্যাকরণে বিশেষ বিশেষা” পাঠ করিয়া যে কয়েকটি কথা আমার মনে উদিত হইয়াছে'। সে বিষয়ে বসন্তকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রবাসী। ১৩১৮ আশ্বিন সংখ্যায় ‘আলোচনা” পর্যায়ে “বাঙ্গালা বাকরণ সম্বন্ধে কয়েকটি কথা' নামে “প্রবাসীর পাঠকগণ ও সন্দর্ভকারের নিকট’ নিবেদন করেন । ৫ প্রবাসী পত্রিকায় (আশ্বিন ১৩১৮ ) প্রকাশিত ‘বাংলা নির্দেশক’ প্রবন্ধের নীচে যে ‘নেট’ মুদ্রিত হইয়াছিল। তাহা এই স্থলে উদধূত হইল : “বাংলা ব্যাকরণে তির্যকরূপ নামক প্রবন্ধে কর্তৃকারকে একার প্রয়োগ লইয়া আলোচনা করিয়ছিলাম। শ্ৰীযুক্ত যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি মহাশয় সে সম্বন্ধে তাহার মন্তব্য প্রকাশ করিয়া আমাকে উপকৃত করিয়াছেন। নিয়মের সূত্রটাকে বধিয়া তুলিতে আমার গোল ঠেকিতেছিল। সে আমি নিজেই অনুভব করিয়াছি। বস্তুত বাংলা ব্যাকরণ সম্বন্ধে যে আলোচনায় প্রবৃত্ত হইয়াছি তাহার পদে পদেই আমার মনে দ্বিধা আছে। অতএব এ বিষয়ে বিদ্যানিধি মহাশয় আমাকে আনুকুল্যপ্রার্থী জানিয়া আমার সন্দেহভঞ্জন করিবেন। তাহার মতে সূত্রটি এই :-যেখানে কর্তৃপদে জাতির বা সামান্যের ধৰ্ম্মপ্রকাশ উদ্দেশা হয় সেখানে কর্তৃপদে একার আসে। ।