পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৮৪৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रोक्ष-शिष्मांक्षी باد | প্রকাশের তারিখ ১৮ আগস্ট ১৮৭৮ (৩ ভাত্র ১২৮৫)। যদি এই তারিখ ঠিক হয়, তবে আমেদাবাদে রবীন্দ্রনাথের কাছে বইটি প্রেরণ করা ও সেখান হইতে তাহার দ্বারা সমালোচিত হইয়া ভাদ্র মাসের মাঝামাঝি “ভারতী’ পত্রিকায় প্রকাশ করা অসম্ভব হইয়া হরু ঠাকুর প্রভৃতি কবিওয়ালদের রচনার সহিত যেরূপ স্বাচ্ছদ্য-সহকারে তুলনামূলক আলোচনা করা হইয়াছে, এই ক্ষমতা রবীন্দ্ৰনাথ সম্ভবত তখনও আয়ত্ত করিতে পারেন নাই। মনে রাখা দরকার, এই সময়ে অক্ষয়চন্দ্ৰ চৌধুরী তাহার সঙ্গে ছিলেন না- হঁহারই সাহায্য লইয়া তিনি ভুবনমোহিনীপ্ৰতিভা, অবসরসরোজিনী ও দুঃখসঙ্গিনী' গ্রন্থগুলির ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত গ্ৰন্থসমালোচনটিতে বঙ্কিমচন্দ্রের কবিতার উদধূতির ক্ষেত্রে কয়েকটি জায়গায় মুদ্রাণপ্ৰমাদ দৃষ্ট হয়। মূল গ্রন্থে প্রকাশ অনুযায়ী কয়েকটি জায়গায় সংশোধন করা হইল : পৃষ্ঠা। ছাত্র ভারতী 80 || r [াছত্রটি পত্রিকায় ছিল না], চিকণ গাঁথিয়া মালা, পরিতাম হার। 8be( i y S 3afK মরুভূমিমাঝে 8०७ ॥ ७२ वादि भी पूर्ण ত্ৰাহি মে দুর্গে ৬. এই লেখাটির বিষয়ে প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় মন্তব্য করিয়াছেন : “প্রবন্ধটিকোনো গ্রন্থে মুদ্রিত হয় নাই এবং সাধনায় উহা স্বাক্ষরিত নহে। তবে বিশ্বভারতী গ্রন্থাগারের সাধনায় রবীন্দ্রনাথ প্ৰবন্ধটি তাহার রচিত বলিয়া চিহ্নিত করিয়াছিলেন।” এতৎসত্ত্বেও কেহ কেহ সংশয় প্রকাশ করেন যে এটির রচয়িত রবীন্দ্রনাথ নন। সেই কারণেই লেখাটি পরিশিষ্টের অন্তর্গত হইয়াছে। -