পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

嘯@護 bré ক্লাস-কুত্ব মেয়েরা একেবারে জলে উঠল। বললে, কে বলেছিল তাকে আমাদের এই অপমান করতে আসতে ! সেদিন তাদের সাজসজার মধ্যে ষে একটু কারিগরি ८क्थों निtब्रश्जि cन$1 जब्बी शिंtठ जांनज । अबम नबदब्र थकांचं cनंज- वहांब्रांजछैि তাদেরই একজন পুরোমো ছাত্র। বাপ-মায়ের বিষয়-সম্পত্তি জুয়ো খেলে উড়িয়ে দিয়ে সে খুজে বেড়াচ্ছে টাকাওয়ালা মেয়ে । মেয়েদের মাখা হেঁট হয়ে গেল। স্বরীতি বার বার করে বলতে লাগল— লে একটুও বিশ্বাস করে নি। সে প্রথম থেকেই কেবল ৰে বিশ্বাস করে নি তা নয়, সে কলেজের প্রিন্সিপালকে এই পড়ার ব্যাঘাত নিয়ে নালিশ করতে পর্যন্ত তৈরি ছিল। হয়তো ছিল, কিন্তু তার তো কোনো দলিল পাওয়া গেল না । এমনি করে একটার পর আর-একটা উৎপাত চলতেই লাগল। এই সমস্ত উপত্রবের প্রধান পাণ্ড ছিল নীহার । একবার ডিগ্রি নিতে যাচ্ছিল ৰথম স্বরীতি, তার পাশে এসে নীহার বললে, “কী গো গরবিনী, মাটিতে ষে পা পড়ছে না ।” স্বরীতি মুখ বেঁকিয়ে বললে, “দেখুন, আপনি আমার নাম নিয়ে ঠাট্টা করবেন না।” নীহার বললে, “তুমি বিদ্বী হয়ে একে ঠাট্ট বলে, এ ষে বিশুদ্ধ ক্লাসিক্যাল সাহিত্য থেকে কোটেশন করা ! এমন সম্মান কি জার কোনো নামে হতে পারে!”

  • জামাকে আপনার সম্মান করতে হবে না।” “সন্মান না করে বাচি কী করে ! হে বিকচকমলায়তলোচনা, হে পরিণতশরচ্চত্রবদনা, হে স্থিতহাস্তজ্যোৎস্নাবিকাশিনী তোমাকে জারের নামে ডেকে ষে তৃপ্তির শেষ हम्न मां ।*

“দেখুন, আপনি জামাকে রাস্তার মধ্যে যদি এরকম অপমান করেন, জামি প্রিন্সিপালের কাছে নালিশ করব।” “নালিশ করতে হয় কোরো, তবে অপমানের একটা সংজ্ঞা ঠিক করে দিয়ে । এর মধ্যে কোন শব্দটা অপমানের ? বল তো আমি আরো চড়িয়ে দিতে পারি। বলব— হে নিখিলবিশ্বহৃদয়-উন্মাদিনী”— রাগে লাল হয়ে স্বীতি ক্রতপক্ষে চলে গেল। তার পিছন দিকে খুব একটা হালির ধ্বনি উঠল। ভাক পড়তে লাগল, “ফিরে চাও হে রোষাণলোচনা, ছে ८षोदनबलबखभांडजिनैौ"- I उांब्र भtब्रग्न शिम क्लांग चांब्रड एषांब्र ऋषहे ब्रव फेठंज, "cश् नब्रचउँौ-छद्रभकबजक्जविशब्रिगै-७श्मशख-वधूबङा, भूर्नऽछनिखांनबौ"-• ר ורא