帽@電 2^ ঘণ্টা বাজলো, সবাই প্রভত হয়ে বসল। যিনি প্রাইজ দেবেন তিনি এসে প্রবেশ कब्रट्जनं, जणौ*थगांश- शहेरकॉटकॅद्र जज । ठिनि बनाउहै ८नहे बिबबिठ cवप्द्र cष মজঃফরপুর মেয়েদের হাইস্কুলে তৃতীয় বর্গে অঙ্ক কষাত, সে এসে প্রণাম করে তার পায়ে ফুলের মালা দিয়ে চন্দনের ফোট লাগিয়ে দিলে। জগদীশপ্রসাদ শশব্যস্ত হয়ে বলে উঠলেন, “এ আবার কিরকমের সন্মান ।” মালি বললেন, “নতুনরকমের বলছ কেন— অতি পুরাতন। আমাদের দেশে দেবতাদের পুজো আরম্ভ হয় পায়ের দিক থেকে। জাজ তোমার সেই পদের সম্মান कब्रां झल ।* এইবার পরিচয়গুলো সমাপ্ত করা যাক। এই মেন্থেটি এককালকার রূপসী ছাত্রী বিমলাদিদি, বোডিং স্কুলের অহংকারের সামগ্রী ছিল। পিতার মৃত্যুর পরে জাঙ্গ ক্লাল পড়াবার ভার নিয়েছে ; আর এ দিক ও দিক থেকে কিছু টিউশনি করে কাজ চালায়। যে পা'কে একদিন সে ঘৃণা করেছিল সেই পা'কে অৰ্ঘ্য দেবার জন্য আজ তার বিশেষ করে নিমন্ত্রণ হয়েছে। মৃণালিনী মাসি— সেই সেদিনকার দিদি । আর সেই তার डांझे छत्रशैौनeथनांक, शहेरकॉटकॅब्र जख । এটা গল্পের মতো শোনাক্ষে, কিন্তু কখনো কখনো গল্পও সত্যি হয়। আর যে লোকটা এই ইতিহাসটা লিখছে সে হচ্ছে অবিনাশ, সেদিন সে লম্বা লম্বা পা ফেলে বড়ো বড়ো পরীক্ষা ডিঙিয়ে চলত— লেও উপস্থিত ছিল সেই প্রথমবারকার পুরস্কারের উৎসবে। সেদিন নানারকম খেলা হয়েছিল— হাইজাম্প, লম্বা দৌড়, রশি-টানাটানি —তার মধ্যে এই অবিনাশ আবৃত্তি করেছিল রবিঠাকুরের ‘পঞ্চনদীর তীরে'। কবিতার ছন্দের জোর স্বত, তার গলায় ছিল জোর চার গুণ বেশি। সেই-ই সব চেয়ে বড়ে৷ পুরস্কার পেয়েছিল। আজ সে জজের অন্থগ্রহে সেরেস্তাদারের সেরেস্তায় হেড-কেয়ানির পদ পেয়েছে । >ॐtद्ॐ s७g لا 8 هجد C و -t
