Y8b- রবীন্দ্র-রচনাবলী ভালোবালে। নরেজের মন্তারাচরণ দেখিয়া সে মাঝে মাৰে নরেজকে খুব স্থখনা৷ श्ब्रिजांनिउ, शङ भूथ नाम्निग्ना शांश ना बलिवाङ्ग उांश रुजिब्रा श्रांगिउ । माद्रव बश क्रडे श्ब्र कश्ङि,"छूहे दाम्नि श्रङ पूह श्ध्ना बा!" সে কহিত, “তোমার মতো পিশাচের হস্তে করুণাকে সমর্পণ করিয়া কোন প্রাণে চলিয়া বাই ?” অবশেষে নরেন্দ্র উঠিয়া দুই-চারিটি পদাঘাত করিলে পরে সে গর গর করিয়া বকিতে বকিতে কখনো বা কঁাদিতে কঁাদিতে সেখান হইতে চলিয়া বাইত। ভবিই বাড়ির গিন্নি, সেই বাড়ির সমস্ত কাজকর্ম করিত, করুণাকে কোনো কাজ করিতে দিত না । করুণার এই অসময়ে সে যাহা করিবার তাহা করিয়াছে। ভবির আর কেহ ছিল না। যাহা-কিছু অর্থ সঞ্চয় করিয়াছিল, সমস্ত করুণার জন্য ব্যয় করিত। করুণ। যখন একলা পড়িয়া পড়িয়া কাদিত তখন সে তাহাকে সানা দিবার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করিত। করুণাও ভবিকে বড়ো ভালোবাসিত ; যখন মনের কষ্টের উচ্ছ্বাস চাপিয়া রাখিতে পারিত না, তখন দুই হস্তে ভবির গলা জড়াইয়া ধরিয়া তাহার মুখের পানে চাহিয়া এমন কাদিয়া উঠিত যে, ভবিও আর অশ্রুসম্বরণ করিতে পারিত না, সে শিশুর মতো কাদিয়া একাকার করিয়া দিত। ভবি না থাকিলে করুণা ও নরেন্দ্রের কী হইত বলিতে পারি না। দ্বাদশ পরিচ্ছেদ স্বরূপবাৰু কহেন যে, পৃথিবী তাহাকে ক্রমাগতই জালাতন করিয়া জাসিয়াছে, এই নিমিত্ত মাহফকে তিনি পিশাচ জ্ঞান করেন। কিন্তু আমরা যতদূর জানি তাহাতে তিনিই দেশের লোককে জালাতন করিয়া আসিতেছেন। তিনি বাহার সহিত কোনো সংশ্রবে আসিয়াছেন তাহাকেই অবশেষে এমন গোলে ফেলিয়াছেন যে, কী বলিব । স্বরূপবাবু সর্বদা এমন কবিৰচিন্তায় মগ্ন থাকেন যে, অনেক ডাকাডাকিতেও তাহার উত্তর পাওয়া যায় না ও সহসা 'জ্যা’ বলিয়া চমকিয় উঠেন। হয়তো অনেক সময়ে কোনো পুষ্করিণীর বাধা ঘাটে বসিয়া আকাশের দিকে চাহিয়া আছেন, অথচ ষে সম্মুখে *काएउ नारद बांश्व चांदइ उांश dफेब्रe *ान माहे, चथदा शांशब्रा नैफ़िाहेशी चांtइ ठांशद्रा dद्र भाग्न नाहे cय उिनि dद्र शाहेरख्रश्न । घtब्र बगिब्रा चांtइन ५बम সময়ে হয়তে থাকিয়া থাকিয়া বাহিরে চলিয়া যান। জিজ্ঞাসা করিলে বলেন, জানালার ভিতর দিয়া তিনি এক খং মেৰ দেখিতে পাইয়াছিলেন, তেমন স্থলর মেৰ
