〉b"e রবীন্দ্র-রচনাবলী মহেন্দ্র সেই আর্দ্র বাষ্পময় ঘর হইতে বাহির হইয়া বাচিলেন ও পথের মধ্যে একট। ডাক্তারখানা হইতে একশিশি কুইনাইন কিনিয়া লইয়া যাইবেন বলিয়া নিশ্চয় করিলেন। স্বারের নিকট দাসীটি বসিয়াছিল, সে মহেন্দ্রকে দেখিয়া অতি মধুর দুই-তিনটি হান্ত ও কটাক্ষ বর্ষণ করিল ও মনে-মনে ঠিক দিয়া রাখিল— সেই কটাক্ষের প্রভাবে, মলয়সমীরণে, চন্দ্রকিরণে মহেন্দ্র বাসায় গিয়া মরিয়া থাকিবে। পঞ্চবিংশ পরিচ্ছেদ আজকাল রজনী ভারি গিন্নি হইয়াছে। এখন তাহার হাতে টাকাকড়ি আসে। পাড়ার অধিকাংশ বৃদ্ধ ও প্রৌঢ়া গৃহিণীরা রজনীর শাশুড়ির সঙ্গ পরিত্যাগ করিয়া শিঙ ভাঙিয়া রজনীর দলে মিশিয়াছেন। তাহারা ঘণ্টাখানেক ধরিয়া রজনীর কাছে দেশের লোকের নিন্দা করিয়া, উঠিয়া যাইবার সময় হাই তুলিতে তুলিতে পুনশ্চ নিবেদনের মধ্যে আবশ্বকমত টাকাটা-শিকিটা ধার করিয়া লইতেন এবং রজনীর স্বামীর, রজনীর উচ্চবংশের ও চোখের জল মুছিতে মুছিতে রজনীর মৃত লক্ষ্মীস্বভাবা মাতার প্রশংসা করিয়া শীঘ্র সে ধারগুলি শুধিতে না হয় এমন বন্দোবস্ত করিয়া যাইতেন । কিন্তু এই পিসি-মাসি শ্রেণীর মধ্যে করুণার দুর্নাম আর ঘুচিল না। ঘুচিবে কিরূপে বলে। মাসি যখন সন্তোষজনকৰূপে ভূমিকাটি শেষ করিয়া রজনীর কাছে কাজের কথা পাড়িবার উপক্রম করিতেছেন, এমন সময়ে হয়তো করুণা কোথা হইতে তাড়াতাড়ি আসিয়া রজনীকে টানিয়া লইয়া বাগানে চলিল। মাঝে মাঝে তাহারা করুণার ব্যবহার দেখিয়া তাহাকে জিজ্ঞাসা করিতেন, ‘তুমি কেমন-ধারা গা ? সে যে কেমন-ধার করুণা তাহার কোনো হিসাব দিতে চেষ্টা করিত না । কোনো পিসির বিশেষ কথা, বিশেষ অঙ্গভঙ্গি বা বিশেষ মুখশ্ৰী দেখিলে এক-এক সময় তাহার এমন হাসি পাইত যে, সে সামলাইয়া উঠা দায় হইত, সে রজনীর গলা ধরিয়া মহা হাসির কল্লোল তুলিত— রজনী-মৃদ্ধ বিব্রত হইয়া উঠিত। তাহা ছাড়া রজনীর গিরিপন দেখিয়া সে এক-এক সময়ে হাসিয়া আর বঁাচিত না । কিছুদিন হইতে মহেন্দ্ৰ দেখিতেছেন বাড়িটা যেন শাস্ত হইয়াছে। করুণার আমোদ আহলাদ থামিয়াছে। কিন্তু সে শাস্তি প্রার্থনীয় নহুে— হাস্যময়ী বালিকা হাসিয়া খেলিয়া বাড়ির সর্বত্র যেন উৎসবময় করিয়া রাখিত— সে একদিনের জন্ত নীরব হইলে दाफ़िी बन न्छ-मूंछ cर्लकिठ, कौ tरन बडांब ८वाथ इहेङ । कब्रश्मि श्ठ ककला এমন বিষ হইয়া গিয়াছিল– সে এক জায়গায় চুপ করিয়া বসিয়া থাকিত, কাতি, किङ्काउहे थtदांश शांनिष्ठ न । कक्रनीं रथम ७ऐक्लनं विष* श्हेब्रा थांएक उषम ब्रछनौब्र
