পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্মপরিচয় ఇ9లి एद्देख्रइ- नकलहे ७ई जण९गश्नांtब्रव्र निब्रछद्र $ांटम यडिग्निहे न्नाषिक “ब्रिषांcन আপনার দিক হইতে ব্রহ্মের দিকে ব্যাপ্ত হইতেছে। আমরা যেমনই মনে করি, আমাদের ভাই, আমাদের প্রিয়, আমাদের পুত্র আমাদিগকে একটি জায়গায় বাধিয়া রাখে নাই ; ষে জিনিসটাকে সদ্ধান করিতেছি, দীপালোক কেবলমাত্র সেই জিনিসটাকে প্রকাশ করে তাহা নহে, সমস্ত ঘরকে আলোকিত করে— প্রেম প্রেমের বিষয়কে অতিক্রম করিয়াও ব্যাপ্ত হয় । জগতের সৌন্দর্ষের মধ্য দিয়া, প্রিয়জনের মাধুর্যের মধ্য দিয়া ভগবানই আমাদিগকে টানিতেছেন— আর-কাহারো টানিবার ক্ষমতাই নাই। পৃথিবীর প্রেমের মধ্য দিয়াই সেই ভূমানদের পরিচয় পাওয়া, জগতের এই রূপের মধ্যেই সেই অপরূপকে সাক্ষাৎ প্রত্যক্ষ করা, ইহাকেই তো আমি মুক্তির সাধনা বলি। জগতের মধ্যে আমি মুগ্ধ, সেই মোহেই আমার মুক্তিরসের আস্বাদন – বৈরাগ্যসাধনে মুক্তি, সে আমার নয়। অসংখ্যবদ্ধন-মাঝে মহানন্দময় লভিব মুক্তির স্বাদ । এই বস্থধার মৃত্তিকার পাত্রখানি ভরি বারদ্বার তোমার অমৃত ঢালি দিবে অবিরত নানাবর্ণগন্ধময় । প্রদীপের মতো সমস্ত সংসার মোর লক্ষ বতিকায় জালায়ে তুলিবে আলো তোমারি শিখায় তোমার মন্দিরমাঝে। ইঞ্জিয়ের দ্বার রুদ্ধ করি ৰোগাসন, সে নহে আমার । ষে কিছু আনন্দ আছে দৃস্তে গদ্ধে গানে তোমার আনন্দ রবে তারি মাঝখানে । মোহ মোর মুক্তিরূপে উঠিবে জলিয়া, প্রেম মোর ভক্তিরূপে রহিবে ফলিয়া । আমি বালকবয়সে ‘প্রকৃতির প্রতিশোধ' লিখিয়াছিলাম— তখন আমি নিজে ভালো করিয়া বুধিয়াছিলাম কি না জানি না— কিন্তু তাহাতে এই কথা ছিল যে, এই বিশ্বকে গ্রহণ করিয়া, এই সংসারকে বিশ্বাস করিয়া, এই প্রত্যক্ষকে শ্রদ্ধা করিয়া আমরা বখাৰ্থভাবে অনন্তকে উপলব্ধি করিতে পারি। ষে জাহাজে অনন্তকোটি