জাঞ্চপরিচয় ९२¢ ছে কিশোর, তুলে লও তোমার উদার জয়ভেরী कद्भश् चांश्वांम । चांश्रब्र! नैांप्लांब फेरठ, चांश्ब्र हूर्छिब्र बांहिब्रिब, জপিব পয়ান । চাব ন পশ্চাতে মোরা, মানিৰ ন বন্ধন ক্ৰন্দন, হেরিব না দিক, গনিব না দিনক্ষণ, করিব না বিতর্ক বিচার, উদাম পথিক । রাত্রির প্রাস্তে প্রভাতের যখন প্রথম সঞ্চার হয় তখন তার আভাসটা যেন কেবল DDDBDD BB BBB BBS SS BBBB BBB BB BBB BB BB BBS রকম রঙ ফুটতে থাকে, গাছের মাথার উপরটা কিকৃষিৰ করে, ঘাসে শিশিরগুলো বিলমিল করতে শুরু করে, সমস্ত ব্যাপারটা প্রধানত আলংকারিক। কিন্তু তাতে করে এটুকু বোঝা যায় ষে রাতের পাল শেষ হয়ে দিনের পালা আরম্ভ হল। বোঝা স্বায় আকাশের অস্তরে অন্তরে স্বর্ষের স্পর্শ লেগেছে ; বোঝা যায় স্বপ্তরান্ত্রির নিতৃত গভীর পরিব্যাপ্ত শান্তি শেষ হল, জাগরণের সমস্ত বেদনা সপ্তকে সপ্তকে ষিড় টেনে এখনই অশান্ত স্বরের কংকারে বেজে উঠবে। এমনি করে ধর্মবোধের প্রথম উল্পেষটা সাহিত্যের অলংকারেই প্রকাশ পাচ্ছিল, তা মানসপ্রকৃতির শিখরে শিখরে কল্পনার মেঘে মেৰে নানাপ্রকার রঙ ফলাচ্ছিল, কিন্তু তারই মধ্য থেকে পরিচয় পাওয়া যাচ্ছিল ষে বিশ্বপ্রকৃতির অর্থও শাস্তি এবার বিদায় হল, নির্জনে অরণ্যে পর্বতে অজ্ঞাতবাসের মেয়া ফুরোল, এবারে বিশ্বমানবের রণক্ষেত্রে ভীষ্মপর্ব। এই সময়ে বঙ্গদর্শনে ‘পাগল’১ বলে ৰে গদ্য প্রবন্ধ বের হয়েছিল সেইটে পড়লে বোঝা যাবে, কী কথাটা কল্পনার অলংকারের ভিতর দিয়ে নিজেকে প্রকাশ করবার চেষ্টা করছে – चाथि छानि, श्र्थ थडिरिबन्न जाश्यौ, चाबम यज्राप्श्ख्न चउँौख् । श्ष अझैौरब्रम्न কোথাও পাছে ধুলা লাগে বলিয়া সংকুচিত, আনৰ খুলার গড়াগড়ি দিয়া নিখিলের সঙ্গে আপনার ব্যবধান ভাঙির চুরমার করিয়া দেয়। এইজন্ম হুখের পক্ষে ফুল ছেয়, श्रानरमग्न भएच पूल रूषन । रष, किडू नाएइ शब्राज़ बजिब्रा खैौड । चानक, षषांनर्दच विज्रब्रन कब्रिध्ना नब्रिकुछ । ७हेबछ इtषद्र नरक ब्रिरूड शांब्रिजा, चामाबब्र नरक शब्रिजाहे भेचई। इ५, बादशाब्र बकरनब्र बरश चांभमाद्र चैद्देश्यक नउर्रुखात्र
- अ सिक्केिब अक्छ, ब्लल्लयांकनौ e
