আত্মপরিচয় i ২৩৭ তোমারি জাছাজন হতে ৰেদিন দূরে ফেলাও টানি লে ৰিচ্ছেদে চেতনা দেয় জানি— 彎 দেখি বদনখানি । m তাই সেই অচেতন স্বৰ্গলোকে জ্ঞান এল। সেই জ্ঞান আসতেই সত্যের মধ্যে আত্মবিচ্ছেদ ঘটল। সত্যমিথ্যা-ভালোমন্দ্র-জীবনমৃত্যুর দ্বন্ধ এসে স্বৰ্গ থেকে মাহুবকে লজা-ছঃখ-বেদনার মধ্যে নির্বাসিত করে দিলে। এই দ্বন্দ্ব অতিক্রম করে যে অখণ্ড সত্যে মানুষ আবার ফিরে আসে তার থেকে তার আর বিচূতি নেই। কিন্তু এই-সমস্ত বিপরীতের বিরোধ মিটতে পারে কোথায় ? অনস্তের মধ্যে। তাই উপনিষদে আছে, সত্যং জ্ঞান অনস্তম্ প্রথমে সত্যের মধ্যে জড় জীব সকলেরই সঙ্গে এক হয়ে মানুষ বাস করে- জ্ঞান এলে বিরোধ ঘটিয়ে মানুষকে সেখান থেকে টেনে স্বতন্ত্র করে – অবশেষে সত্যের পরিপূর্ণ অনন্ত রূপের ক্ষেত্রে আবার তাকে সকলের সঙ্গে মিলিয়ে দেয়। ধর্মবোধের প্রথম অবস্থায় শাস্তম, মাছুষ তখন জ্ঞাপন প্রকৃতির অধীন— তখন সে স্থখকেই চায়, সম্পদকেই চায়, তখন শিশুর মতো কেৰল তার রসভোগের তৃক, তখন তার লক্ষ্য প্রেয়। তার পরে মন্থন্তত্বের উদবোধনের সঙ্গে তার দ্বিধা আসে ; তখন স্থখ এবং দুঃখ, ভালো এবং মন্দ, এই দুই বিরোধের সমাধান সে খোজে- তখন ছুখকে সে এড়ায় না, মৃত্যুকে সে ভরায় না । সেই श्रदशांग्न लिवम्, उषन ठाद्ध गचा cवंग्न । किरु श्रहेषाप्नहे ८लब नग्न- cतब एप्लह cयय আনন্দ । সেখানে স্থখ ও দুঃখের, ভোগ ও ত্যাগের, জীবন ও মৃত্যুর গঙ্গাষমুনা-সংগম । সেখানে অদ্বৈতম্। সেখানে কেবল ষে বিচ্ছেদের ও বিরোধের সাগর পার হওয়া, তা নয়। সেখানে তরী থেকে তীরে ওঠা । সেখানে যে আনন্ম সে তো হুঃখের ঐকাস্তিক নিবৃত্তিতে নয়, দুঃখের ঐকান্তিক চরিভার্থতায় । ধর্মবোধের এই-যে যাত্রা এর প্রথমে জীবন, তার পরে মৃত্যু, তার পরে অমৃত । মাহুৰ সেই অমৃতের অধিকার লাভ করেছে। কেননা জীবের মধ্যে মাহুবই শ্ৰেয়ের ক্ষুরধায়নিশিত ছৰ্গম পথে দুঃখকে মৃত্যুকে স্বীকার করেছে। সে সাৰিত্রীর মতো ঘমেয় হাত থেকে জাপন লতাকে ফিরিয়ে এনেছে। সে স্বৰ্গ থেকে মর্ডলোকে ভূমিষ্ঠ হয়েছে, তবেই অমৃতলোককে আপনার করতে পেরেছে। ধর্মই মানুষকে এই দ্বন্ধের তুফান পায় করিয়ে দিয়ে এই অদ্বৈতে অমৃতে জানলে প্রেমে উতীৰ্ণ কৱিয়ে দেয়। ধারা মনে করে তুফানকে এড়িয়ে পালানোই মুক্তি ভারা পারে বাবে কী করে । সেইজন্তেই তো মাছৰ প্রার্থনা করে, BBB BS BBBBBS BBB B BBDDS DBBDDD DDD S HHDS D DDD बाप्न ७३ cष, *ष cनर्मिदा ८षाउ श्रद, *ष ७फ़िरा पाँबाद्ध cज cनरे ।
