পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মহাত্মা গান্ধী ఇపెt সমস্ত পৃথিবীর দানকে আপন মাহাত্মা দ্বারাই গ্রহণ করেন, এবং গ্রহণ করার দ্বারা তাকে সত্য করে তোলেন। আপন মাহাত্ম্য দ্বারাই পৃথুরাজা পৃথিবীকে দোহন করে हिरजन ब्रङ्ग चाश्ञ१ कब्रदांद्र छाछ । यैब्रिा ८थé प्रशंभूझष उँीव्र नकज शर्य हेडिशन ও নীতি থেকে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ দান গ্রহণ করেন। খৃস্টবাণীর শ্রেষ্ঠ নীতি বলে যে, যারা নম্র তারা জয়ী হয় ; আর খৃস্টানজাতি বলে, নিষ্ঠুর ঔদ্ধত্যের দ্বারা জয়লাভ করা যায়। এর মধ্যে কে জয়ী হবে ঠিক করে জানা যায় নি ; কিন্তু উদাহরণ-স্বরূপ দেখা যায় যে, ঔদ্ধত্যের ফলে ইউরোপে কী মহামারীই না হচ্ছে । মহাত্মা নম্র অহিংস্রনীতি গ্রহণ করেছেন, আর চতুদিকে তার জয় বিস্তীর্ণ হচ্ছে । তিনি যে নীতি তার সমস্ত জীবন দিয়ে প্রমাণ করেছেন, সম্পূর্ণ পারি বা না পারি, সে নীতি আমাদের স্বীকার করতেই হবে। আমাদের অস্তরে ও আচরণে রিপু ও পাপের সংগ্রাম আছে, তা সত্ত্বে ও পুণ্যের তপস্তার দীক্ষা নিতে হবে সত্যব্রত মহাত্মার নিকটে। আজকের দিন স্মরণীয় দিন, কারণ সমস্ত ভারতে রাষ্ট্রীয় মুক্তির দীক্ষা ও সত্যে দীক্ষা এক হয়ে গেছে সর্বসাধারণের কাছে । শাস্তিনিকেতন অগ্রহায়ণ ১৩৪৪ : ७ श्रांत्रिम ४७ 8७ গান্ধীজি আজ মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিবসে আশ্রমবাসী আমরা সকলে আনন্দোৎসব করব । আমি আরম্ভের স্বরাষ্ট্ৰকু ধরিয়ে দিতে চাই। আধুনিক কালে এইরকমের উংসব অনেকখানি বাহ অভ্যাসের মধ্যে দাড়িয়েছে। थॉनिकप्ले छूtि e श्रtनकथानि खेrखछन। क्रिग्न ७फ़े उब्रि । ७झेद्रकब फ्रांक्षtजा ७ट्टे-मकज উপলক্ষের গভীর তাৎপর্য অস্তরের মধ্যে গ্রহণ করবার স্থযোগ বিক্ষিপ্ত হয়ে যায়। ক্ষণজন্ম লোক যারা তারা শুধু বর্তমান কালের নন। বর্তমানের ভূমিকার মধ্যে ধরাতে গেলে তাদের অনেকখানি ছোটো করে আনতে হয়, এমনি করে বৃহৎকালের পরিপ্রেক্ষিতে ৰে শাশ্বত মূর্তি প্রকাশ পায় তাকে খর্ব করি। আমাদের আও প্রয়োজনের অাদর্শে তাদের মহত্ত্বকে নিঃশেষিত করে বিচার করি। মহাকালের পটে যে ছবি ধরা পড়ে, বিধাতা তার থেকে প্রাত্যহিক জীবনের আত্মবিরোধ ও আত্মখণ্ডনের অনিবাৰ্থ কুটিল ও বিচ্ছিন্ন রেখাগুলি মুছে দেন, বা আকস্মিক ও ক্ষণকালীন তাকে বিলীন