সমবায়নীতি সমবায় ১ সকল দেশেই গরিব বেশি, ধনী কম। তাই যদি হয় তবে কোন দেশকে বিশেষ করিয়া গরিব বলিব । এ কথার জবাব এই, যে দেশে গরিবের পক্ষে রোজগার করিবার উপায় অল্প, রাস্ত বন্ধ। ষে দেশে গরিব ধনী হুইবার ভরসা রাখে সে দেশে সেই ভরসাই একটা মস্ত ধন । জামাদের দেশে টাকার অভাব আছে, এ কথা বলিলে সবটা বলা হয় না। আসল কথা, আমাদের দেশে ভরসার অভাব। তাই, যখন আমরা পেটের জালায় মরি তখন কপালের দোষ দিই ; বিধাতা কিম্বা মানুষ যদি বাহির হইতে দয়া করেন তবেই আমরা রক্ষা পাইব, এই বলিয়া ধুলার উপর আধ-মর হইয়া পড়িয়া থাকি। আমাদের নিজের হাতে যে কোনো উপায় আছে, এ কথা ভাবিতেও পারি না । এইজন্যই আমাদের দেশে সকলের চেয়ে দরকার, হাতে ভিক্ষা তুলিয়া দেওয়া নয়, মনে ভরসা দেওয়া। "মাস্থ্য না খাইয়। মরিবে— শিক্ষার অভাবে, অবস্থার গতিকে হীন হইয়া থাকিবে, এটা কখনোই ভাগ্যের দোষ নয়, অনেক স্থলেই এটা নিজের অপরাধ। দুর্দশার হাত হইতে উদ্ধারের কোনো পথই নাই, এমন কথা মনে করাই মানুষের ধর্ম নয় । মানুষের ধর্ম জয় করিবার ধর্ম, হার মানিবার ধর্ম নয়। মানুষ যেখানে আপনার সেই ধর্ম জুলিয়াছে সেইখানেই সে আপনার দুর্দশাকে চিরদিনের সামগ্ৰী করিয়া রাখিয়াছে। মানুষ দুঃখ পায় দুঃখকে মানিয়া লইবার জন্ত নয়, কিন্তু নূতন শক্তিতে নূতন নূতন রাস্ত বাহির করিবার জন্ত। এমনি করিয়াই মানুষের এত উন্নতি হইয়াছে। যদি কোনো দেশে এমন দেখা যায় ষে সেখানে দারিত্র্যের মধ্যে মাহুষ অচল হইয়া *फिब्रा ऋषब्र नष उांकाहेब्रा चारह उांश इहेरल बूदिएउ इहेब, बांशष cन cऋल মামুষের হিসাবে খাটো হইয়া গেছে। • মানুষ খাটো হয় কোথায়। যেখানে সে দশ জনের সঙ্গে ভালো করিয়া মিলিতে পারে না। পরম্পরে মিলিয়া ৰে মানুষ সেই মানুষই পূর, একলা-মানুষ টুকরা মাত্র। 40 cड एक्ष tभाइ, cहाणत्वजांइ ७कजा नफिरल छूङग्न ख्द्र श्हेउ । बडऊ ७हे
