সমবায়নীতি 8ፃፃ পূর্বযুগের চেয়ে তার উপকরণ আপনিই বেড়ে যায়। যখন হাল-লাঙল ছিল না তখনো বনের ফলমূল খেয়ে মানুষের একরকম করে চলে বেত ; এ দিকে তার কোনো অভাব আছে এ কথা কেউ মনেও করত না । অবশেষে হাল-লাঙলের ऎ९*डि ट्वा बांद्ध cनहेज८ण जभिजधा कांव-चांदांक ८श्रांजां★श्च चाहेनकांछूब चां★नि স্বাক্ট হতে থাকল। এর সঙ্গে উপত্রব জমেছে অনেক— অনেক মার-কাট, অনেক চুরি-ডাকাতি, জাল-জালিয়াতি, মিথ্যাচার। এ-সমস্ত কী করে ঠেকানো যায় সে কথা সেই মানুষকেই ভাবতে হবে যে মানুষ হাল-লাঙল তৈরি করেছে। কিন্তু গোলমাল দেখে যদি হাল-লাঙলটাকেই বাদ দিতে পরামর্শ দাও তবে মানুষের কাধের উপর মূওটাকে উণ্টো ক'রে বসাতে হয়। ইতিহাসে দেখা গেছে, কোনো কোনো জাতের মানুষ নৃতন স্বষ্টির পথে এগিয়ে না গিয়ে পুরানো সঞ্চয়ের দিকেই উণ্টো মুখ করে স্বাণু হয়ে বসে আছে ; তারা স্বতের চেয়ে খারাপ, তার জীবন্মত। এ কথা সত্য, স্বতের খরচ নাই। কিন্তু তাই বলে কে বলবে মৃত্যুই দারিদ্র্যসমস্তার ভালো সমাধান। অতীত কালের সামান্ত সম্বল নিয়ে বর্তমান কালে কোনোমতে বেঁচে থাকা মানুষের নয়। মানুষের প্রয়োজন অনেক, আয়োজন বিস্তর, সে আয়োজন জোগাবার শক্তিও তার বহুধা। বিলাস বলব কাকে ? ভেরেওার তেলের প্রদীপ ছেড়ে কেরোসিনের লণ্ঠনকে, কেরোসিনের লণ্ঠন ছেড়ে বিজলি-বাতি ব্যবহার করাকে বলব বিলাস ? কখনোই নয়। দিনের আলো শেষ হলেই কৃত্রিম खे°ारग्न श्रांप्लां छांलां८कहे शक्षि श्रमांदशक ८वां५ कब्र, उl झालझे दिखजि-दांडिएक বর্জন করব । কিন্তু যে প্রয়োজনে ভেরেও তেলের প্রদীপ একদিন সন্ধ্যাবেলায় জালতে হয়েছে সেই প্রয়োজনেরই উৎকর্ষসাধনের জন্ত বিজলি-বাতি। আজ একে যদি ব্যবহার করি তবে সেটা বিলাস নয়, যদি না করি সেটাই দারিদ্র্য। একদিন পায়ে-হাটা মানুষ যখন গোরুর গাড়ি স্থষ্টি করলে তখন সেই গাড়িতে তার ঐশ্বৰ্ষ প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু সেই গোরুর গাড়ির মধ্যেই আজকের দিনের মোটরগাড়ির তপস্যা প্রচ্ছন্ন ছিল। ষে মানুষ সেদিন গোরুর গাড়িতে চড়েছিল সে যদি আজ মোটরগাড়িতে না চড়ে তবে তাতে তার দৈন্যই প্রকাশ পায়। যা এক কালের সম্পদ তাই আর-এক কালের দারিদ্র্য। সেই দারিত্র্যে ফিরে যাওয়ার দ্বারা দারিত্র্যের নিবৃত্তি শক্তিহীন কাপুরুষের কথা। এ কথা সত্য, আধুনিক কালে মানুষের স্বা-কিছু স্বযোগের স্বষ্টি হয়েছে তার অধিকাংশই ধনীয় ভাগ্যে পড়ে। অর্থাৎ আল্পলোকেরই ভোগে আসে, অধিকাংশ লোকই বঞ্চিত হয়। এর দুঃখ সমস্ত সমাজের। এর থেকে বিস্তর রোগ তাপ
