পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

') 蟾 833 করে দিয়ে আবার স্তন স্বটিতে প্রবৃত্ত হয়। তার কান্ন। এই যে, আমার ছোটে৷ আমার বড়োকে ঠেকিয়ে রাখছে। এই ব্যথা যখন মানুষের মধ্যে এত সত্য তখন নিশ্চয়ই তার ঔষধ আছে। সে ঔষধ কোনো স্বানে পানে, বাহিক কোনো আচারে অনুষ্ঠানে নয়। মানুষের মধ্যে ভূমার প্রকাশ যে কেমন করে বাধাহীন হতে পারে, ধারা মহামানুষ তারা আপন জীবনের মধ্যে দিয়ে তাই দেখিয়ে দিয়ে গেছেন। র্তারা এই একটি আশ্চর্য ব্যাপার দেখিয়েছেন যে, মানুষ আপনার চেয়ে আপনি বড়ে ; সেইজন্তে মাহব মৃত্যুকে দুঃখকে ক্ষতিকে অগ্রাহ করতে পারে। এ যদি ক্ষণে ক্ষণে নিদারুণ স্পষ্টরূপে দেখতে না পেতুম তা হলে ক্ষুদ্র মানুষের মধ্যে যে বিরাট রয়েছেন এ কথা বিশ্বাস করতুম কেমন করে। মানুষের সেই বড়োর সঙ্গে মানুষের ছোটোর নিয়ত সংঘাতে যে দুঃখ জন্মাচ্ছে সেই দুঃখ পান করছেন কে। সেই বড়ো, সেই শিব। রাগ কাকে মারছে। চিরদিন ক্ষমা যে করে তার উপরেই সমস্ত মার গিয়ে পড়ছে। লোভ কার ধন হরণ করছে। যে কেবলই ক্ষতিস্বীকার করে এবং চোরাই মাল ফিরে আসবে বলে ধৈর্ষের সঙ্গে অপেক্ষা করতে থাকে। পাপ কাকে কাদাতে চায়। যার প্রেমের অবধি নেই, পাপ যে তাকেই কাদাচ্ছে। এ ষে আমরা চারি দিকে প্রত্যক্ষ দেখি। দুবৃত্ত সন্তান অন্য সকলকে যে আঘাত দেয় সেই আঘাতে আপন মাকেই সকলের চেয়ে ব্যথিত করে, তাই তো দুষ্প্রবৃত্তির পাপ এতই বিষম। অকল্যাণের দুঃখ জগতের সকল ছুঃখের বাড়া ; কেননা, সেই দুঃখে যিনি কাছেন তিনি যে বড়ো, তিনি যে প্ৰেম । খৃষ্টধর্ম জানাচ্ছে, সেই পরমব্যথিতই মানুষের ভিতরকার ভগবান । এই কথাটা বিশেষ কোনো ঐতিহাসিক কাহিনীর সঙ্গে জড়িয়ে বিশেষ দেশকালপাত্রের মধ্যে ক্ষুদ্র করে দেখলে সত্যকে তার আপন গৃহ থেকে নির্বাসিত করে কারাগৃঙ্খলে বেঁধে মারবার চেষ্টা করা হবে। আসল সত্য এই ষে, আমার মধ্যে যিনি বড়ো, যিনি আমার হাতে চিরদিন দুঃখ পেয়ে আসছেন, তিনি বলছেন, "জগতের সমস্ত পাপ আমাকেই মারে, কিন্তু আমাকে মারতে পারে না। আজ পর্যন্ত সব চেয়ে বড়ো চোর কি সব ধন হরণ করতে পেরেছে। মানুষের পরম সম্পদের কি ক্ষয় হল। বিশ্বাসপাতক আছে, কিন্তু সংসারে বিশ্বাস মরে নি। হিংসক আছে, কিন্তু ক্ষমাকে সে মায়তে পারলে না।’ cगरे बाझा विनि, डिनि ॐाइ ८वशमाग्न जयद्र ।, किरु cगहे शषाहे शशि कब्रश नऊा