পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રો (& οδ খৃষ্ট আমাদের এই ভূলোককে বেষ্টন করে আছে ভুবর্লোক, আকাশমণ্ডল, যার মধ্য দিয়ে আমাদের প্রাণের নিশ্বাসবায়ু সমীরিত হয়। ভূলোকের সঙ্গে সঙ্গে এই ভূবর্লোক আছে বলেই আমাদের পৃথিবী নানা বর্ণসম্পদে গন্ধসম্পদে সংগীতসম্পদে সমৃদ্ধ– পৃথিবীর फ्ल शश नवहे ७हे छूदार्लांटकद्र शांन। ७क नशग्न शृषिवैौ वथन अवश्वग्नि चवशंङ्ग हिज তখন তার চার দিকে বিষবাষ্প ছিল ঘন হয়ে, পূর্বকিরণ এই আচ্ছাদন ভালো করে ভেদ করতে পারত না। ভূগর্তের উত্তাপ অসংঘত হয়ে জলস্থলকে ক্ষুব্ধ করে তুলেছিল। ক্রমশ এই তাপ শাস্ত হয়ে গেলে আকাশ নির্মল হয়ে এল, মেঘপুঞ্জ হল ক্ষীণ, স্থৰ্যকিরণ পৃথিবীর ললাটে আশীৰ্বাদটিকা পরিয়ে দেবার অবকাশ পেল। ভূবর্লোককে আচ্ছন্ন করেছিল যে কালিম তা অপসারিত হলে পৃথিবী হল স্বন্দর, জীবজন্তু হল আনন্দিত । মানবলোকস্থটিও এই পদ্ধতি অবলম্বন করেছে। মানবচিত্তের আকাশমণ্ডলকে মোহকালিমা থেকে নিৰ্বমুক্ত করবার জন্ত, সমাজকে শোভন বাসযোগ্য করবার জন্ত, মানুষকে চলতে হয়েছে দুঃখস্বীকারের কাটাপথ দিয়ে। অনেক সময় সে চেষ্টায় মানুষ ভুল করেছে, কালিমা শোধন করতে গিয়ে অনেক সময় তাকে ঘনীভূত করেছে। পৃথিবী যখন তার স্বষ্টি-উপাদানের সামঞ্চস্ত পায় নি তখন কত বস্ত, ভূকম্প, অগ্নি-উচ্ছ্বাস, বায়ুমণ্ডলে কত জাবিলতা। কত স্বার্থপরতা, হিংস্রতা, লুব্ধতা, দুর্বলকে পীড়ন আজও চলেছে ; আমি কালে রিপুর অন্ধবেগের পথে শুভবুদ্ধির বাধা আরো অল্প ছিল। এই ষে বিষনিশ্বাসে মানুষের ভূবর্লোক আবিল মেঘাচ্ছন্ন, এই যে কালিমা আলোককে অবরুদ্ধ করে, তাকে নির্মল করবার চেষ্টায় কত সমাজতন্ত্র ধর্মতন্ত্র মানুষ রচনা করেছে। যতক্ষণ এই চেষ্টা শুধু নিয়ম-শাসনে আবদ্ধ থাকে ততক্ষণ তা সফল হতে পারে না। নিয়মের বলগায় প্রমত্ত রিপুর উচ্ছম্বলতাকে কিছু পরিমাণে দমন করতে পারে ; কিন্তু তার ফল বাহিক । মানুষ নিয়ম মানে ভয়ে ; এই ভয়টাতে প্রমাণ করে তার আত্মিক দুর্বলতা। ভয়দ্বারা চালিত সমাজে বা সাম্রাজ্যে মানুষকে পণ্ডর তুল্য অপমানিত করে। বাহিরের এই শাসনে তার মন্থন্তত্বের অমর্যাদা । মানবলোকে এই ভয়ের শাসন আজও আছে প্রবল । बांशषङ्ग अखरब्रद्र बांष्ट्रय७ज शजिनजांभूङ रञ्च मि वरजहे उॉब्र ७३ जनशांन नष्ठवश्रब्र श्रब्राह । बांशषन्न अखब्राणांरकज़ cषांशंवद्भ१ भूङ कब्रदांब्र छाछ पूर्ण यूशं प्रश्र् প্রাণের অভু্যদয় হয়েছে। পৃথিবীর একটা অংশ আছে, যেখানে তার সোনা-রুপার