(t 8 e রবীন্দ্র-রচনাবলী তেমনি আবার দারিত্র্যও ব্যাধিকে পালন করে। লাজ নিকটবর্তী বারোটি গ্রাম একত্র করে রোগের সঙ্গে যুদ্ধ করতে হবে। এই কাজে গ্রামবাসীর সচেষ্ট মন চাই । তারা যেন সবলে বলতে পারে, “আমরা পারি, রোগ দূর আমাদের অসাধ্য নয়।’ বাদের মনের তেজ আছে তারা দুঃসাধ্য রোগকে নিমূল করতে পেয়েছে, ইতিহাসে তা দেখা গেল । আমাদের মনে রাখতে হবে, যারা নিজেদের রক্ষা করতে পারে না, দেবতা তাদের गशंझउ बेनिन बा।। ८ङ्गदाः जिघांख्यगः । जिउ ष१ङ्गाश् । किनना, उ1 दक्ल পরিমাণে আত্মকৃত, সম্পূর্ণ আকস্মিক নয়। দেবতা এই অপরাধ ক্ষমা করেন না। অনেক মার খেয়েছি, দেবতার কাছে এই শিক্ষার অপেক্ষায় । চৈতন্তের দুটি পন্থা আছে। এক হচ্ছে মহাপুরুষদের মহাবাণী । তার মানবপ্রকৃতির গভীরতলে চৈতন্তকে উবোধিত করে দেন। তখন বহুধা শক্তি সকল দিক থেকেই জেগে ওঠে, তখন সকল কাজই সহজ হয়। আবার দুঃখের দিনও শুভদিন । তখন বাহিরের উপর নির্ভরের মোহ দূর হয়, তখন নিজের মধ্যে নিজের পরিত্রাণ খুঁজতে প্রাণপণে উষ্ঠত হয়ে উঠি। একান্ত চেষ্টায় নিজের কাছে কী করে আনুকূল্য দাবি করতে হয় অস্ত দেশে তার দৃষ্টান্ত দেখতে পাচ্ছি। ইংলও আজ যখন দৈন্তের দ্বারা আক্রান্ত তখন সে ঘোষণা করেছে, দেশের লোকে যথাসাধ্য নিজের উৎপন্ন দ্রব্যই নিজেরা ব্যবহার করবে। পথে পথে ঘরে ঘরে এই ८षांशन ८ष, cक्लक्कांउ *भाश्वाहे श्राशाकद्र भूथा श्रबलश्न । दहटिमब्र दह-चद्र-भूहे জাতের মধ্যে যখনই বেকার-সমস্ত উপস্থিত হল তখনই দেশের ধন নিয়ন্ত্রদের বঁাচাতে লেগেছে। এর থেকে দেখা যায় সেখানে দেশের লোকের সকলের চেয়ে বড়ো সম্পন্ন দেশব্যাপী মাস্ত্রীয়তা। তাদের উপরে আনুকূল্য রয়েছে সমাজাগ্রত। তাতে মনের মধ্যে ভরসা হয় । আমরা বেকার হয়ে মরছি অথচ কেউ আমাদের খবর নেবে না, এ কোনোমতেই হতে পারে না, এই তাদের দৃঢ় বিশ্বাস। এই বিশ্বাসে তাদের এত ভরসা। আমাদের ভরসা নেই। মারী, রোগ, দুভিক্ষ, জাতিকে অবসন্ন করে দিয়েছে। কিন্তু প্রেমের সাধনা কই, সেবার উদ্যোগ কোথায়। ৰে বৃহং স্বাৰ্ধবৃদ্ধিতে বড়ো রকম করে আত্মরক্ষা করতে হয় সে আমাদের কোথায় । cफ्रांथ बूख जानक छूह बिबटन बांबद्र! विरक्नैद्र बरमक नकल करब्रश्,ि चांज দেশের প্রাণাস্তিক দৈন্তের দিনে একটা বড়ো বিষয়ে ওদের অমুবর্তন করতে হৰে— কোমর বেঁধে বলতে চাই, কিছু স্থবিধার ক্ষতি, কিছু আরামের ব্যাঘাত হলেও নিজের जवा निtख वावशांब्र कब्रद । चांबांtशद्र अठि क्रूज गरज वथांनांक्षा ब्रक कब्राउ श्रवहे ।
