পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○ Qb" ब्रबैौटज-ब्रध्नांयजौ বলবার কথা ছিল এই যে, সমগ্র দেশ নিয়ে চিন্তা করবার দরকার নেই। আমি একলা সমস্ত ভারতবর্ষের দায়িত্ব নিতে পারব না। আমি কেবল জয় করব একটি বা ছুটি ছোটো গ্রাম। এদের মনকে পেতে হবে, এদের সঙ্গে একত্র কাজ করবার শক্তি সঞ্চয় করতে হবে । সেটা সহজ নয়, খুব কঠিন কৃচ্ছসাধন। আমি যদি কেবল ছুটি-তিনটি গ্রামকেও মুক্তি দিতে পারি অজ্ঞতা অক্ষমতার বন্ধন থেকে, তবে সেখানেই সমগ্র ভারতের একটি ছোটো আদর্শ তৈরি হবে— এই কথা তখন মনে জেগেছিল, এখনো সেই কথা মনে হচ্ছে । এই কখানা গ্রামকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত করতে হবে— সকলে শিক্ষা পাবে, গ্রাম জুড়ে আনন্দের হাওয়া বইবে, গান-বাজনা কীর্তন-পাঠ চলবে, আগের দিনে যেমন ছিল। তোমরা কেবল কখানা গ্রামকে এইভাবে তৈরি করে দাও। আমি বলব এই কখানা গ্রামই আমার ভারতবর্ষ। তা হলেই প্রকৃতভাবে ভারতকে পাওয়া যাবে। डांझ s७8७ হলকর্ষণ প্রীনিকেতন হলকর্ষণ -উৎসৰে কথিত পৃথিবী একদিন যখন সমুদ্রস্বানের পর জীবধাত্রীরূপ ধারণ করলেন তখন তার প্রথম যে প্রাণের আতিথ্যক্ষেত্র সে ছিল অরণ্যে। তাই মানুষের আদিম জীবনযাত্রা ছিল অরণ্যচরক্কপে । পুরাণে আমরা দেখতে পাই, এখন যে-সকল দেশ মরুভূমির মতে, প্রখর গ্রীষ্মের তাপে উত্তপ্ত, সেখানে এক প্রাস্ত থেকে আর-এক প্রাস্ত পর্যন্ত দণ্ডক নৈমিষ খাণ্ডব ইত্যাদি বড়ো বড়ে স্বনিবিড় অরণ্য ছায়। বিস্তার করেছিল। জার্ধ ঔপনিবেশিকেরা প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন এই-সব অরণ্যে, জীবিকা পেয়েছিলেন ७ब्रहे फ्रल भूल, श्रांद्र श्रांद्मखांप्नद्र ऋफ़ना c”itब्रहिाजन ७ब्रहे छनविद्रज *ाछिद्र গভীরতায় । জীবনযাত্রার প্রথম অবস্থায় মানুষ জীবিকানির্বাহের জন্য পশুহত্যায় প্রবৃত্ত হয়েছিল। তখন সে জীবজননী ধরিত্রীর বিদ্রোহাচরণ করেছে। এই বর্বরতার যুগে মানুষের মনে মৈত্রীর স্থান ছিল না। হিংস্রতা অনিবার্ষ হয়ে উঠেছিল। তখন অরণ্য মানুষের পথ রোধ করে নিবিড় হয়ে থাকত। সে ছিল এক দিকে चांथग्न, चछ शिएक बांशी । बांब्रl ७३ छूर्शबडांब्र बाषा ७कब श्वांब्र cछड़े कहब्राइ