পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পল্পপ্রকৃতি (tò एठांद्रीं षशंएठाः। ছোটাে সীমানার ছোটাে ছোটো দল বেঁধে বাস করেছে। এক দল অন্ত দলের প্রতি সংশয় ও বিদ্বেষের উদ্দীপনাকে নিরস্তর জালিয়ে রেখেছে। এইরকম মনোবৃত্তি নিয়ে তাদের ধর্মাহুষ্ঠান হয়েছে নরঘাতক। মানুষ মানুষের সবচেয়ে নিদারুণ শক্র হয়ে উঠেছে, সেই শক্রতার আজও অবসান হয় নি। এই-সব স্থপ্রবেশু বাসস্থান ও পশুচারণভূমির অধিকার হতে পরম্পরকে বঞ্চিত করবার জন্ত তারা ক্রমাগত নিরন্তর লড়াই করে এসেছে। পৃথিবীতে যে-সব জন্তু টিকে আছে তারা স্বজাতিহত্যার দ্বারা এরকম পরম্পর ধ্বংসসাধনের চর্চা করে ন! । এই দুর্লভ্যতায় বেষ্টিত আদিম লোকালয়ে স্থাবৃত্তি ও ঘোর নির্দয়তার মধ্যে মানুষের জীবনযাত্রা আরম্ভ হয়েছিল এবং হিংশ্রশক্তিকেই নৃত্যে গানে শিল্পকলায় ধর্মাহুষ্ঠানে সকলের চেয়ে তারা গৌরব দিয়েছিল। তার পর কখনো দৈবক্রমে কখনো বুদ্ধি খাটিয়ে মাস্থ্য সভ্যতার অভিমুখে আপনার যাত্রাপথ আবিষ্কার করে নিয়েছে। এই দিকে তার প্রথম সহায়-আবিষ্কার আগুন । সেই যুগে আগুনের আশ্চর্ষ ক্ষমতাতে মানুষ প্রকৃতির শক্তির ষে প্রভাব দেখেছিল, আজও নানা দিকে তার ক্রিয়া চলেছে। আজও আগুন নানা মূর্তিতে সভ্যতার প্রধান বাহন। এই আগুন ছিল ভারতীয় আর্যদের ধর্মানুষ্ঠানের প্রথম মার্গ। তার পর এল কৃষি। কৃষির মধ্য দিয়ে মাস্থ্য প্রকৃতির সঙ্গে সুখ্য স্থাপন করেছে। পৃথিবীর গর্তে ষে জননশক্তি প্রচ্ছন্ন ছিল সেই শক্তিকে আহ্বান করেছে। তার পূর্বে चांशtर्षम्न श्रांtब्रांछन क्लिल चक्क श्रृंब्रिभांtन ७वश् टेक्षदांड्रड । ऊांद्र डांश हिज चन्त्र লোকের ভোগে, এইজন্য তাতে স্বার্থপরতাকে শান দিয়েছে এবং পরস্পর হানাহানিকে উষ্ঠত করে রেখেছে। সেই সঙ্গে জাগল ধর্মনীতি। কুষি সম্ভব করেছে জনসমবায়। কেননা, বহু লোক একত্র হলে বা তাদের ধারণ করে রাখতে পারে তাকেই বলে ধর্ম। ভেদবুদ্ধি বিদ্বেষবুদ্ধিকে দমন করে শ্রেয়োবোধ ঐক্যবোধকে জাগিয়ে তোলবার ভার ধর্মের পরে। জীবিক যত সহজ হয় ততই ধর্মের পক্ষে সহজ হয় প্রতিমূলক येकादकtन वैथिा। दखउ यांबबनङाउांग्न क्लविहे थथत्र श्रृंख्न क८ब्रटन्न नांस्किङांब्र ভূমিকা। সভ্যতার সোপানে আগুনের পরেই এসেছে কৃষি। একদিন কৃষিক্ষেত্রে ভূমিকে মানুষ আহ্বান করেছিল আপন সখ্যে, সেই ছিল তার একটা বড়ে যুগ। সেই দিন সখ্যধর্ম মানুষের সমাজে প্রশস্ত স্থান পেয়েছে। ভারতবর্ষে প্রাচীন যুগে আরণ্যক সমাজ শাখায় শাখায় বিভক্ত ছিল। তখন স্বাগষজ্ঞ ছিল বিশেষ দলের বিশেষ ফললাভের কামনায়। ধনসম্পদ ও শত্রুজয়ের আশায় বিশেষ মন্ত্রের বিশেষ শক্তি কল্পনা করে তারই সহযোগে বিশেষ পদ্ধতির যজ্ঞানুষ্ঠান