ब्ररौौटम-ब्रक्रमांवलौ مe b وا শেষ অন্ধস্থতার সময় মুখে মুখে বলিয়া লেখানো গল্পগুলি স্বভাবতই কবি বারংবার সংশোধন করিবার প্রধত্ব করিতেন। গল্পগুলির যে রচনাকাল উল্লিখিত তাহাতে প্রথম রচনা ও শেষ সংশোধনের তারিখ সংকলন করিবার যথাসাধ্য চেষ্টা করা হইয়াছে। ইতিপূর্বে রচনাবলীর চতুর্দশ খণ্ড হইতে চতুবিংশ খণ্ডে কাতিক ১২৯১ হইতে কাতিক ১৩৪•- এর মধ্যে প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের রচিত প্রায় সকল ছোটোগল্প সংকলিত হইয়াছে। রচনাবলী পঞ্চবিংশ খণ্ডে সংকলিত হইয়াছে আশ্বিন ১৩৪৬, ফাল্গুন ১৩৪৬ এবং আশ্বিন ১৩৪৭-এ প্রকাশিত গল্প তিনটি। বর্তমান খণ্ডে সংকলিত হইল আষাঢ় ১৩৪৮, আশ্বিন ১৩৪৮, শ্রাবণ ১৩৪৯ এবং আষাঢ় ১৩৬২তে প্রকাশিত গল্প ও গল্পের খসড়াগুলি। প্রকাশকালের ধারাবাহিকতা রক্ষা করিয়া এই পর্যন্ত রবীন্দ্রনাথের প্রায় সকল গল্পগুলি সংকলিত করার চেষ্টা হইয়াছে। ইহার পর অচলিত পুরাতন রচনার সংকলন । এই পর্যায়ে দুইটি মাত্র রচনা "ভিখারিনী’ ও "করুণা’ । C ভিখারিনী : ভারতী, শ্রাবণ-ভাত্র ১২৮৪ গল্পগুচ্ছ চতুর্থ খণ্ড ভিন্ন রবীন্দ্রনাথের কোনো গ্রন্থে সংকলিত হয় নাই । “ষোলো বছর বয়সের.আরম্ভের মুখেই দেখা দিয়েছে ভারতী ।...আমার মতো ছেলে, যার না ছিল বিদ্যে, না ছিল সাধ্যি, সেও সেই বৈঠকে জায়গা জুড়ে বসল অথচ সেটা কারও নজরে পড়ল না, এর থেকে জানা যায় চার দিকে ছেলেমান্তর্ষি হাওয়ার যেন যুৱ লেগেছিল ।“আমি লিখে বসলুম এক গল্প, সেটা ষে কী বকুনির বিশ্বনী নিজে তার যাচাই করবার বয়স ছিল না, বুঝে দেখবার চোখ যেন অন্তদেরও তেমন করে থোলে নি ।” —রবীন্দ্রনাথ । ছেলেবেল করুণা ; ভারতী, আশ্বিন ১২৮৪ - ভাদ্র ১২৮৫ গল্পগুচ্ছ চতুর্থ খণ্ড ভিন্ন অন্ত কোনো গ্রন্থে সংকলিত হয় নাই । “কেবল বৈষ্ণব পদাবলী নহে, তখন বাংলা সাহিত্যে যে-কোনো বই বাহির হইত আমার লুব্ধ হস্ত এড়াইতে পারিত না । , এই-সব বই পড়িয়া জ্ঞানের দিক হইতে আমার যে অকাল পরিণতি হইয়াছিল বাংলা গ্রাম্য ভাষায় তাহাকে বলে জ্যাঠামি— প্রথম বৎসরের ভারতীতে প্রকাশিত জামার বাংলা রচনা "করুণা’ নামক ह्नि उानि नश्ना ।” -ब्रवैौवनाथ । औबनवृष्ठिञ्च १गम्नां
