৬২ e রবীন্দ্র-রচনাবলী শাস্তিনিকেতন-আশ্রমবিদ্যালয় ও বিশ্বভারতীর আদর্শ লম্বন্ধে " রবীন্দ্রনাথ বে-সকল বক্তৃতা দিয়াছিলেন, বিভিন্ন সাময়িক পত্র হইতে এই গ্রন্থে তাহার অধিকাংশই সংকলিত। এগুলি ইতিপূর্বে কোনো পুস্তকে প্রকাশিত হয় নাই। রচনাবলীর . বর্তমান খণ্ডে বিশ্বভারতীর অন্তর্গত সকল রচনাই গৃহীত হইল। ১৩৯৮ সালের ৭ পৌষ শাস্তিনিকেতন ব্রহ্মবিদ্যালয় স্থাপিত হয় ; ১৩২৮ সালের ৮ পৌষ বিশ্বভারতী পরিষদ সভার প্রতিষ্ঠা। আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হইবার বহু পূর্ব হইতেই শান্তিনিকেতনে ‘সর্বমানবের যোগসাধনের সেতু রচনার কল্পনা রবীন্দ্রনাথের মনকে ক্রমশ অধিকার করিতে থাকে; শান্তিনিকেতনের মধ্যাপক ও ছাত্রদিকে লিখিত কোনো কোনো পত্রে তাহার আভাস পাওয়া যায় । “সিকাগো । ৩ মার্চ { ১৯১৩ ] . এখানে মানুষের শক্তির মূর্তি যে পরিমাণে দেখি পূর্ণতার মৃতি সে পরিমাণে দেখতে পাই নে।. মানুষের শক্তির যতদূর বাড় হবার তা হয়েছে, এখন সময় হয়েছে যখন যোগের জন্তে সাধন করতে হবে। আমাদের বিদ্যালয়ে আমরা কি সেই যুগসাধনার প্রবর্তন করতে পারব না , মচুন্যত্বকে বিশ্বের সঙ্গে যোগযুক্ত করে তার অাদর্শ কি আমরা পৃথিবীর সামনে ধরব না ?. মানুষকে তার সফলতার স্বরটি ধরিয়ে দেবার সময় এসেছে। আমাদের শাস্তিনিকেতনের পাখিদের কণ্ঠে সেই স্বরটি কি ভোরের আলোয় ফুটে উঠবে না?”. —তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা, বৈশাখ ১৩২০ । প্রবাসী, জ্যৈষ্ঠ ১৩২•, কষ্টিপাথর । "লস এঞ্জেলস । ১১ অক্টোবর ১৯১৬ । তার পরে এও আমার মনে আছে যে, শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়কে বিশ্বের সঙ্গে ভারতের ৰোগের স্বয় করে তুলতে হবে— ঐখানে সার্বজাতিক মচুন্যত্বচর্চার কেন্দ্র স্থাপন করতে হবে— স্বাঞ্জাতিক সংকীর্ণতার যুগ শেষ হয়ে আসছে— ভবিষ্যতের জন্য যে বিশ্বজাতিক মহামিলনযজ্ঞের প্রতিষ্ঠা হচ্ছে তার প্রথম আয়োজন ঐ বোলপুরের প্রান্তরেই হবে। ঐ জায়গাটিকে সমস্ত জাতিগত ভূগোলবৃত্তাস্তের অতীত করে তুলব। এই আমার মনে আছে– সর্বমানবের প্রথম জয়ধ্বজা ঐখানে রোপণ হবে।”— চিঠিপত্র ২ । “... বিশ্বভারতীর উদ্যোগ। গত ( ১৩২৫ ] ৮ই পৌযে তাহার স্থচনা হয় এবং গত বৎসরই চিত্র, সংগীত প্রভৃতি কলা এবং সংস্কৃত, পালি ইংরেজি প্রভৃতি সাহিত্যের घशांशनांब्र कांख चाब्रछ श्ब्र ।” “श्रङ द९मब्र [ s७२९] vहे ८णोप्य श्रांश्चtशद्र दांर्षिक উৎসবের দিনে বিশ্বভারতী স্থাপিত হয়, এবং বর্তমান বৎসরের [ ১৩২৬ ] ১৮ই আষাঢ় हेशद्र निग्नबांशशांघ्नौ कांtईब्र चांद्रछ श्छ ।” “वित्रफ २७ भिनवग्न [ **२s ] v cशोष
