পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২৬ রবীন্দ্র-রচনাবলী জগদানন্দ ও স্থবোধ। এই অধ্যক্ষসভার সভাপতি আপনি ও কার্যসম্পাদক কুঞ্জবাৰু। হিসাবপত্র তিনি আপনাদের দ্বারা পাস করাইয়া লইবেন এবং সকল কাজেই আপনাদের নির্দেশমতো চলিবেন। এ সম্বন্ধে বিস্তৃত নিয়মাবলী উাহাকে লিখিয়া দিয়াছি, আপনারা তাহা দেখিয়া লইবেন।” ১৩১৯ সালের ২৬ জ্যৈষ্ঠ তারিখে আলমোড়া হইতে লিখিত একটি পত্রে কুঞ্জলাল ঘোষ মহাশয়েন্ত্র পরিচয়-স্বরূপ রবীন্দ্রনাথ লিখিয়াছিলেন— “বিদ্যালয়েয় ব্যবস্থাভার একজন কড়া লোকের হাতে না দিলে ক্রমে বিপদ আসন্ন হইতে পারে। ইহাই অনুভব করিয়া কুঞ্জবাবুর হস্তে ভার সমর্পণ করিয়াছি । তিনি ভাবুক লোক নহেন কাজের লোক – স্বতরাং ভাবের দিকে বেশি ঝোক না দিয়া তিনি কাজের দিকে কড়াক্কড়ী করেন— তাহাতে তিনি লোকের কাছে অপ্রিয় হইয়া পড়েন কিন্তু বিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা ও স্থায়িত্বের পক্ষে এরূপ লোকের প্রয়োজন অনুভব করি। আমার সঙ্গেও তাহার স্বভাবের ঐক্য নাই— থাকিলে আনন্দ পাইতাম কাজ পাইতাম না।” Çe পত্ৰখানি যে কুঞ্জলাল ঘোষকে লিখিত ঐনির্মলচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাহ অনুমান করেন, তিনিই বর্তমান মন্তব্যে সংকলিত পত্র দুইখানির প্রতি मृ? स्त्राकई अं করিয়াছিলেন । সমবায়নীতি বিশ্ববিদ্যাসংগ্রহের শততম সংখ্যারূপে প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৬০ সালের চৈত্র মাসে। সমবায়নীতি সম্বন্ধে রবীন্দ্রনাথ বিভিন্ন সময়ে যে-সকল প্রবন্ধ লিখিয়াছিলেন ও ভাষণদান করিয়াছিলেন এই গ্রন্থে সেগুলি সংকলিত। রচনাবলীর বর্তমান খণ্ডে গ্রন্থখানির সকল প্রবন্ধই অন্তভূক্ত হইল। সাময়িক পত্রে রচনাগুলির প্রকাশের স্থচী দেওয়৷ হুইল— সমবায় ১ : ভাণ্ডার, শ্রাবণ ১৩২৫ गशदांग्न २ : दक्रवांगैौ, कांब्रुन ४७२> ভারতবর্ষে সমবায়ের বিশিষ্টতা : ভাণ্ডার, শ্রাবণ ১৩৩৪ সমবায়নীতি : পুস্তিকাকারে প্রকাশ, ২৭ মাঘ ১৩৩৫ পরিশিষ্ট। 'চরকা প্রবন্ধের অংশ : সবুজপত্র, ভাত্র ১৩৩২ +-ի r- * -ر al- خ rهیچهها به سه ماه م>

  • कांणांडङ्ग : इदौव-ब्रछनाक्नौ ६s