গ্রন্থপরিচয় ७२१ * ভূমিকা-রূপে ব্যবহৃত ব্লবীন্দ্রনাথের বাণী ইহুধীরচন্দ্র কর -লিখিত লোকসেবক রবীন্দ্রনাথ’ প্রবন্ধে (মালিক বন্ধমতী, অগ্রহায়ণ ১৩৬• ) অংশত প্রকাশিত হয়। ৰিশ্বভারতী সমবায় কেন্দ্রীয় কোষের কর্মীদের প্রতি আশীর্বাণীরূপে ইহা প্রেরিত श्रेब्राझिन (१०२४) ; चछउब कशैौ चैनमजाज फ़रवद्र cगोखरछ ७३ उथा ७ष५ ७३. রচনার পাণ্ডুলিপি পাওয়া গিয়াছে। এই তালিকায় উল্লিখিত 'ভাগুর বঙ্গীয় সমবায়-সংগঠন-সমিতির মুখপত্র। সমবায় ১ প্রবন্ধ ইহার প্রথম বর্ষের প্রথম সংখ্যায় প্রকাশিত হইয়াছিল। সমবায় ২ নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় -প্রণীত গ্রন্থের ভূমিকা-রূপে কল্পিত— उँशब्र ‘खांठौञ्च डिडि' ( s७७v) <इ फूषिक-क्रर" हेश भूजिङ झग्न । ‘दत्रषैनैिौ'tउ প্রকাশিত প্রবন্ধের অতিরিক্ত এক অনুচ্ছেদ ঐ ভূমিকায় ( ও বর্তমান গ্রন্থে ) মুত্রিত श्हेब्राप्झ ।
- ১৯২৭ সালের ২রা জুলাই আস্তর্জাতিক সমবায় উৎসবের দিনে কলিকাতায় [অ্যালবার্ট হলে বঙ্গীয় সমবায় সংগঠন-সমিতি -কর্তৃক অস্থতি উৎসবের সভাপতিরূপে রবীন্দ্রনাথ যে বক্তৃতা দেন, ঐহিরণকুমার সান্যাল ও সজনীকান্ত দাস -লিখিত তাহার অনুলিপি বক্তা-কর্তৃক সংশোধিত হইয়া ভাণ্ডার পত্রে ‘ভারতবর্ষে সমবায়ের বিশিষ্টত। নামে মুদ্রিত হয়।
ঐনিকেতনে ১৩৩৫ সালের ২৭ মাৰ সৰ্ব ড্যানিয়েল হ্যামিলটনের সভাপতিত্ত্বে বর্ধমান বিভাগীয় সম্মিলনের প্রথম অধিবেশন হয়— রবীন্দ্রনাথ তাহার উদ্ধৃবোধনকালে ” ষে প্রবন্ধ রচনা করেন তাহা ঐ উপলক্ষে ‘সমবায়নীতি’ নামে পুস্তিকাকারে প্রকাশিত श्ङ्ग ( २१ यांघ >७७४ ) । পরিশিষ্ট্রে (‘চরকা’ প্রবন্ধে ) রবীন্দ্রনাথ যে লিখিয়াছেন ‘আমার কোনো কোনো আত্মীয় তখন সমবায়ুতত্ত্বকে কাজে খাটাবার আয়োজন করছিলেন, নগেন্দ্রনাথ *८णां*ांशIांबू छैट्रिांटकब्र बछडब ।। "জনসাধারণের নিজের অর্জনশক্তিকে মেলাবার উদ্যোগ', 'অনেক মানুষ একজোট श्रेब्रा बौदिकानिर्दीर कब्रिवांद्र फेनाग्न', बांशtउ भांश्य ‘भिजिब्रा बाफ़ी श्रद', 'उधू টাকায় নয়, মনে ও শিক্ষায় বড়ো হইবে – সমবায়ের এই মূলতত্ত্ব দেশের উন্নতির *इङ्गिरत्र ब्रदौछमांtथब्र चांदब्रां चरमक ब्रक्रमांच्च चांप्लांऽिङ श्ब्रां८छ्- निप्लग्न
