পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬২৮ রবীন্দ্র-রচনাবলী জমিদারিতে ও পরে বিশ্বভারতীতে তাহা কার্যতঃও প্রয়োগ করিধার চেষ্টা করিয়াছেন, ‘রবীন্দ্রজীবনীতে তাহার বিবরণ আছে– “রবীন্দ্রনাথ যখন প্রজাদের মধ্যে. সমবায়ুশক্তি জগন্ধক করিবার কথা ভাবিতেছিলেন তখন বাংলাদেশে সরকারী কো-অপারেটিভ আন্দোলন আরম্ভ হয় নাই” । সমবায়-সমিতি-রূপে পরিকল্পিত ‘হিন্দুস্থান বীমা কোম্পানি প্রতিষ্ঠার সময়েও তিনি উহার সহিত বিশেষভাবে যুক্ত ছিলেন। এই পুস্তকে সমবায়নীতি সম্বন্ধে বিশেষভাবে লিখিত রচনাদিই মুজিত হইল। পরিশিষ্ট ব্যতীত অন্ত রচনাগুলি পূর্বে রবীন্দ্রনাথের কোনো গ্রন্থে নিবন্ধ হয় নাই। श्रुझे খৃষ্ট-জন্মোৎসব উপলক্ষে বিভিন্ন সময়ে প্রদত্ত ভাষণ, এবং নানা প্রবন্ধে চিঠিপত্রে অথবা অভিভাষণে খৃষ্ট ও খৃষ্টধর্ম প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথের উক্তি যতদূর সংগৃহীত হইয়াছে মূলত: তাহারই সংকলন হিসাবে গ্রন্থখানি প্রথম প্রকাশিত হয় ২৫ ডিসেম্বর ১৯৫৯ খৃষ্টাব্দে । রচনাবলীর বর্তমান খণ্ডে খৃষ্ট গ্রন্থের মূল প্রবন্ধ ও অভিভাষণগুলিই সংকলিত হইল, "ষ্ট-প্রসঙ্গর রচনাংশগুলি অন্তভূক্ত হইল না। ‘মানবপুত্র পুনশ্চ গ্রন্থের (রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৬ ) অন্তর্গত হইয়াছে, সেজন্য বর্তমান খণ্ডে মুদ্রিত হইল না। বড়োদিন’ ও ‘পূজালয়ের জন্তরে ও বাহিরে ইতিপূর্বে রচনাবলীর কোনো খণ্ডে সংকলিত না হওয়ায় নিয়ে মুদ্রিত হইল । वtप्लांमेिन > একদিন যারা মেরেছিল তারে গিয়ে রাজার দোহাই দিয়ে এ যুগে তারাই জন্ম নিয়েছে আজি ; মন্দিরে তারা এসেছে ভক্ত সাজি— ঘাতক সৈন্তে ডাকি ‘মারো মারো’ ওঠে স্থাকি । ১ প্রবাসী, মাঘ ১৩০৬ । চতুৰ্থ বর্ষ প্রথম সংখ্যা ছায়াপথ পত্রে ভিন্নতর পাঠ মুদ্রিত