পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় هوهاوي "

  • ीtद्र ठां एप्लहे एणै** •

“স্বহস্তে তিনি নিজের চেষ্টায় সমস্ত অলস দেশকে নীরোগ করে দেবেন এটা কল্যাণকর নয়। দৃষ্টাস্ত-দ্বারা তিনি যেটা প্রমাণ করবেন সেইটেকে দেশ স্বয়ং গ্রহণ করলে তবেই সে উপস্থিত বিপদ থেকে রক্ষা পাবে এবং ভাৰী বিপদের বিরুদ্ধে, চিরকালের মতো প্রভত হবে। নইলে বারে বারে নূতন নূতন ডাক্তার গোপাল চাটুজের জন্তে তাকে আকাশের দিকে তাকিয়ে বসে থাকতে হবে, আর ইতিমধ্যে তার পিলে-ষকৃতের সাংঘাতিক উন্নতি-সাধনে সে পৃথিবীর সকল দেশকে ছাড়িয়ে যাবে । “ম্যালেরিয়া যেমন শরীরের, অবুদ্ধি তেমনি মনের একটা বিষম ব্যাধি। এতে মানুষের মূল্য কমিয়ে দেয়। অর্থাৎ গুনতি হিসাবে তার পরিমাণ বাড়লেও গুণের হিসাবে অত্যন্ত কমে যায়। স্বরাজ বলো, সভ্যতা বলো, মানুষের যা-কিছু মূল্যবান ঐশ্বৰ্ধ সমস্তই এই গুণের হিসেবের উপরেই নির্ভর করে। বালুর পরিমাণ “যতই বেশি হোক-না কেন, তাতে মাটির গুণ নেই ব’লেই ফসল ফলাতে পারে না। ভারতবর্ষের ত্রিশ কোটি মানুষের মন পরিমাণ হিসাবে প্রভূত, কিন্তু যোগ্যতা হিসাবে কতই স্বল্প। এই অযোগ্যতায়, এই অবুদ্ধির, জগদ্দল পাথরটাকে ভারতবর্ষের মনের উপর থেকে ঠেলে না ফেললে বিধাতা আমাদের কোনো বর দিলেও তা সফল হবে না, এ যদি সত্য হয় তবে আমাদের কোমর বেঁধে বলতেই হবে এই আমাদের কাজ। এ কাজ প্রত্যেক কর্মীকে তার হাতের কাছ থেকেই শুরু করতে হবে। যেখানেই যতটুকুই সফলতা লাভ করবেন সেই সফলতা সমস্ত দেশের। আয়তন থেকে যারা সফলতার বিচার করেন তারা ক্ষুন্ন হবেন, সত্যতা থেকে ধারা বিচার করেন তারা জানেন যে সত্য বামনরূপে এসে বলির কাছ থেকে ত্রিভুবন অধিকার করে নিতে পারেন ।** প্রতিভাষণ : ১৯২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গভ্রমণে ধান, এই সময় ময়মনসিংহেও গিয়াছিলেন। সেই উপলক্ষে জনসাধারণের পক্ষ হইতে র্তাহাকে যে अठिनमन खां★न कद्रां इहेग्नांहिल डांशंद्र छेख्द्र । বাঙালির কাপড়ের কারখানা ও হাতের তাত ; এই প্রবন্ধ আচার্ধ প্রফুল্লচক্সের অনুরোধক্রমে রচিত, ঐ প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় ‘রবীন্দ্রজীবনীতে এই সংবাদ

  • ब्रशैव-ब्रक्रमांक्शी २०, अंइनब्रिकन्न, गूं s०७→१