পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१० রবীন্দ্র-রচনাবলী খেয়ে বনে জঙ্গলে ঘুরেছি। আজ তোমার হাতের ফোটা তোমার হাড়ের অন্ন নিয়ে আবার আমি উধাও হব।’ তোমার জন্যে ষে ভাত বাড়া ছিল তাই আমি তাকে জার করে খাওয়ালুম। বললুম, এই বেলা তুমি পালাও, তার আসবার সময় হয়েছে।’ লোকটা বললে, ‘কোনো ভয় নেই, তিনি আমারই সদ্ধানে চিতলবেড়ে গেছেন, ফিরতে অন্তত তিনটে বাজবে। আমি রয়ে বসে তোমার পায়ের ধুলো নিয়ে যেতে পারব।' বলে তোমারই জন্তে সাজা পান টপ করে মুখে নিলে তুলে। তার পরে বললে কিনা— 'ইন্‌পেক্টারবাৰু হাভানা চুরুট খেয়ে থাকেন; তারই একটা আমাকে দাও, আমি খেতে খেতে যাব যেখানে আমার সব দলের লোক আছে ; তারা আজ সভা করবে।’ তোমার ঐ ডাকাত অনায়ালে, নিৰ্ভয়ে, সেই জায়গাটার নাম আমাকে বলে দিলে ।” ইন্‌পেক্টারবাবু বললেন, “নামটা কী শুনতে পারি কি।” সছ বললে, “তুমি এমন প্রশ্ন আমাকে জিজ্ঞেস করলে এর থেকে প্রমাণ হয় তোমার ডাকাত আমাকে চিনেছিল কিন্তু তুমি আজও আমাকে চেনে নি। বা হোক, আমি তাকে তোমার বহু শখের একটি হাভানা চুরুট দিয়েছি। সে জালিয়ে দিব্যি স্বত্ব মনে পায়ের ধুলো নিয়ে চুরুট ফুকতে ফুকতে চলে গেল।” বিজয় বসে ছিলেন, লাফ দিয়ে উঠে বললেন, "বলো সে কোন দিকে গেল, কোথায় তাদের সভা হচ্ছে ।" সছ উঠে ঘাড় বেঁকিয়ে বললে, “কী ! এমন কথা তোমার মুখ দিয়ে বের হল ! আমি তোমার স্ত্রী হয়েছি, তাই বলে কি পুলিসের চরের কাজ করব । তোমার ঘরে এসে আমি যদি ধর্ম খুইয়ে বসি, তবে তুমিই বা আমাকে বিশ্বাস করবে কী করে।” ইন্‌পেক্টার চিনতেন তার স্ত্রীকে ভালো করে। খুব শক্ত মেয়ে, এর জিন কিছুতেই নরম হবে না। হতাশ হয়ে বসে নিশ্বেস ফেলে বললেন, “হায় রে, এমন স্বৰোগটাও কেটে গেল !” বসে বসে তার নবাবি ছাদের গোফ-জোড়াটাতে তা দিতে লাগলেন, আর থেকে cषक इंग फेर्यजन अtषत्र्व। ॐांद्र जत्र उब्रि रिउँौद्र शकब्र शिहूछि ठीब्र ऋष क्रन | 1 এই গেল এই গল্পের প্রথম পালা । ६िउँौम्न সদ্ধ স্বামীকে বললে, “কী গে, তুমি যে নৃত্য জুড়ে দিয়েছ ! আজি তোষায় মাটিতে প' পড়ছে না। ডিস্ট্রিকৃষ্ট পুলিলের স্বপারিস্টেণ্ডের নাগাল পেয়েছ মাৰি ।”