পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (সপ্তম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লেখন ধরায় যেদিন প্ৰথম জাগিল কুসুমবন সেদিন এসেছে আমার গানের নিমন্ত্রণ || হিতৈষীর স্বার্থহীন অত্যাচার যত ধারণীরে সব চেয়ে করেছে বিক্ষত । স্তব্ধ অতল শব্দবিহীন মহাসমুদ্রতলে বিশ্বফেনার পুঞ্জ সদাই ভাঙিয়া জুড়িয়া চলে । নরজনমের পুরা দাম দিব যেই তখনি মুক্তি পাওয়া যাবে সহজেই । فيحساسي শেষকালে তার কুড়াল ধরিয়া করে মহা দাবাদাবি । জন্ম মোদের রাতের আঁধার রহস্য হতে দিনের আলোর সুমহত্তর রহস্যস্রোতে । আমার প্রাণের গানের পাখির দল তোমার কণ্ঠে বাসা খুঁজিবারে হল আজি চঞ্চল । নিমেষকালের খেয়ালের লীলাভরে শরৎ-রাতের খসে-পড়া তারা-সম উজলি উঠে প্ৰাণের আঁধারে মম । মোর কাগজের খেলার নৌকা ভেসে চলে যায় সোজা। বহিয়া আমার অকাজ দিনের অলস বেলার বোঝা । অকালে যখন বসন্ত আসে শীতের আঙিনা-’পরে ফিরে যায়, দ্বিধাভরে । আমের মুকুল ছুটে বাহিরায়, কিছু না বিচার করে— ফেরে না সে, শুধু মরে । হে প্ৰেম, যখন ক্ষমা কর তুমি সব অভিমান ত্যেজে কঠিন শাস্তি সে যে । হে মাধুরী, তুমি কঠোর আঘাতে যখন নীরব রহ সেই বড়ো দুঃসহ । Գ Ե Գ Տ br○ して> してミ (S2\ سbr br8 br G? و سby Ե-Գ brbr ) ܠ ܓ