বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:রমা-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बिउँौग्न धृष्ठ রম >惨 গোবিন্দ । তা’ তোমরা ত কেউ এদিক্‌ মাড়াবে না দাদা । দীক্ষ । আমি ত ছিলাম না ভগয়া, তোমার বৌঠাকুরুণকে আনতে তার বাপের বাড়ী গিয়েছিলাম। বাবাজী কোথায় ? শুনূচি না কি ভারি আয়োজন হচে। পথে ও-গায়ের হাটে গুনে এলাম থাইয়ে দাইয়ে ছেলে-বুড়োর হাতে নাকি ষোল পাত লুচি আর চার জোড়া করে সন্দেশ দেওযা হবে । - * গোবিন্দ । ( গলা খাটো করিয়া ) তা’ছাড়া হয় ত একখানা করে কাপড়ও— রমেশের প্রবেশ দীমুদা, এই আমার রমেশ । তা তোমাদের পাচজনের বাপ-মায়ের আশীৰ্ব্বাদে যোগাড়-সোগাড় ত একরকম করচি, কিন্তু বেণী একেবারে উঠে পড়ে লেগেছে। এই আমার কাছেই দুবার লোক পাঠিয়েছে। তা আমার কথা না হয় ছেড়েষ্ট দিলে, রমেশের সঙ্গে আমার নাড়ীর টান রয়েছে, কিন্তু এই যে দীক্ষদা’, ধৰ্ম্মদাসদা’ এরাই কি বাবা তোমাকে ফেলতে পারবেন ? দ্বীহুদ’ ত পথ থেকে শুনতে পেয়ে ছুটে আসছেন। ওরে, ও ষষ্ঠীচরণ, তামাক দে না রে । বাবা রমেশ, একবার এদিকে এসে দিকি একটা কথা বলে নিই। ভূত্য আসিয়া দীনুর হাতে চকা দিয়া গেল এবং গোবিন্দ রমেশকে আর একদিকে সরাইয়া লইয়া গিয়া চাপা গলায় গোবিন্দ। ভেতরে বুঝি ধৰ্ম্মদাস-গিন্নি আসচে ? খবরদার বাবা, খবরদার—বিটুলে বামুন যতই ফোসলাক কখনো তার হাতে ভাড়ারটাড়ার দিওনা মাগী অৰ্দ্ধেক ফাক করে দেবে। বলি, তোমার ভাবনা কি বাবা ? তোমার যে আপনার মামী রয়েছে ! আমি গিয়েই তাকে