ভূভীন্ন দ্রুপগু গ্রাম্যপথ দীনু ভট্চাৰ:শ্রাদ্ধৰাট হইতে নিমন্ত্রণ খাইয়া ঘরে ফিরিতেছে। সঙ্গে পটল, স্তাড়া, বুড়ী,প্রভৃতি বালকবালিকা। সকলেরই হাতে ছোট বড় পুটুলি অন্ত হাতে খুরিতে করিয়া দধি ক্ষীর প্রভৃতি খেদি। (সভয়ে) বাবা, ভোজে আসছে— ‘ শুনিয়া সকলে চকিত হইয়া উঠিল। রমেশের ভূত্য ভজুয়া প্রবেশ করিল দীয়। এই যে ভজুয়া বাবু, কোথায় যাওয়া হচ্ছে ? ভজুয়া। আরেই সব কি লিয়ে যাচ্চে ভট্টচার্য মোশা— দীমু। কিছুই নয় বাবা,—এই দুটো এটো কাট,—পাড়ার ছোট লোক গরীব দুঃখীর ছেলে-মেয়ে আছে তো, গেলেই সব হাত পেতে দাড়াবে—তাদেরই দেবার জন্যে— ভজুয়া। আরে, কমতি কি আছে। পুরি মিঠাই কেতন গরীব দুঃখী উহুই বএঠকে খা রহে!— দীমু । খাচ্চে বই কি বাবা, খাচ্চে বই কি। রাজার ভাণ্ডার অভাব কি। তবে সবাই কি আসডে পারবে ? তাদের জন্যেই দুটো একটা— ভজুয়া। ই, ই, ঠিক ঠিক। বড়ি খারাব গীও ভট্চাৰ। কিতন গুলমাল। ই উঠে তো উ বোসে, ই ভাগে তো উ খিচ কে লাবে—হাঃ झाँ: झीं: श्रीं:- > দয় । হয় বাবা হয়, বির কাজে-কৰ্ম্মে,—বুড়ী, পটুলার ছাতটা একবার বদলে নে মৃ-মামাদের গে। তো তবু পদে আছে বাবা—হোরে, পথ পানে চেয়ে চল না। হোচট থেয়ে দইয়ের ভাড়টা ফেলে দিবি যে । ৰে
পাতা:রমা-শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/৪৩
অবয়ব