পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

As৮ স্বধৰ্ম্মীচরণ পদ্ধত্তি{ [*ई भी ईद, बांकि ८ष श्रृंरथं कणि, मांछूद ग{िअकांtब्र . cगहे श्रृंt५ চলে। এখানে সে অর্থ নহে,—গীতাকারের “Idiom” ঠিক আমাদের "Idiom” সঙ্গে মিলিবে, এমন প্রত্যাশা করা যায় না। এ চরণের অর্থ, এই যে, “উপাসনার বিষয়ে মঞ্জস্য যে পথই অবলম্বন করুক না, আমি যে পথে জাছি, সেই পথেই মানুষকে আসিতে হইবে।” “মানুষ ষে দেবতারই পূজা করুক না কেন, সে আমারই পূজা করা হইবে, কেন না, এক ভিন্ন দেবতা নাই, আমিই সৰ্ব্বদেব-অন্তদেবের পূজার ফল আমিই কামনানুরূপ দিই। এমন কি, যদি মানুষ দেবোপাসনা না করিয়া কেবল ইঞ্জিয়াদির সেবা করে, তবে সেও আমার সেবা । কেন না, জগতে আমি ছাড়া কিছু নাই,-ইঞ্জিয়াদিও জমি। আমিই ইঞ্জিয়াদি স্বরূপ ইঞ্জিয়াদির ফল দিই।" ইহা নিকৃষ্ট ও দুঃখময় ফল বটে, কিন্তু যেমন উপাসনা ও কামনা, তদনুরূপ ফল দান করি। 劇 পৃথিবীতে বহুবিধ উপাসন পদ্ধতি প্রচলিত আছে কেহ নিরাকারের, কেহ সাকারের উপাসনা করেন। কে একমাত্র জগদীশ্বরের, কেহ বহু দেবতার উপাসনা করেন, কোনও জাতি ভূতযোনির, কোনও জাতি বা পিতৃলোকের কেহ সঙ্গীবের, কেহ নিজীবের, কেছ মন্থন্যের, কে গঙ্গাদি পশুর, কেহ বা বৃক্ষের বা প্রস্তরখণ্ডের উপাসন °क्छ। यहे गकशहे जेनानमा, क्रुि देशब्र बन्द