পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম গঃ ] রসতত্ব ও শক্তি-সাধন । রাহু, কেতু প্রভৃতি দেবতা (গ্রহও দেবতা ) শশকে ডাকিয়, তাহাদিগের নিকট প্রার্থনা করা হইল,—তোমঞ্জ জাম্বার স্বপ্রভাত কর। অর্থাৎ এই যে প্রভাত, ইহা cषद् आशब्लभरक शश्वन इछ,-हेडानि थार्थना कद्र হইল। এই গ্রার্থনায় কৃষ্ণ-ভক্তি লাভের কি আছে ? : ಗ গুরু। ভগবানই বিশ্বরূপ,—তিনিই বলিয়াছেন, আমিই সমস্ত দেবতা। এই জগতে যাহ। কিছু দেখা যায়, সে সমস্তই ভগবানের বিভূতি। দুর্গ সেই ভগবানের শক্তি, মহামায়া বা প্রকৃতি, অতএব ভগবানের সেই শক্তি স্মরণ করা কি ভগবদ্ভক্তিলাভের উপায় নহে? ব্রহ্মা বিষ্ণু শিব-এ হঁহারা সত্ত্ব রজঃ তমোগুণময় ভগবানের গুণাবতার,—আর গ্ৰহগণ-যাহারা আমাদের এই সৌরজগতের ধারণ, পরিচালন ও রক্ষা করিতেছেন –ৰ্তাহারাও ভগবানেরই অংশ। বা বিভূতি। অতএব উক্ত মন্ত্রদ্বারা সৰ্ব্বময় জগৎপাতার বিশ্বরূপ, এই ধ্যান করা হইল। নিদ্রাত্যাগান্তে মধুৰ উৰানিল-বাজনে স্নিগ্ধশরীরে একবার ভগবানের বিশ্বময় । রূপের ভাবনা কি কৃষ্ণভক্তির বিরোধী ? নিদ্রাত্যাগাৰে । মানব যেন নূতন জগতে আসিয়া পুনর্জাতবং ধৰ্ম্মতত্বের আদি সোপানে অবস্থিত হয়। শিষ্য। কিন্তু যাহারা ভগবানের বিশ্বরূপ না বুৰিতে পারে, তাহারা কি ভাবে ? : ി. सङ्ग। स्वादूरु, झुर्ण, अक्र, दिब्रु, विब, झल्ल, श्री