পাতা:রসতত্ত্ব ও শক্তি-সাধনা - সুরেন্দ্রমোহন ভট্টাচার্য্য.pdf/১৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*प्र *ः ] রসতত্ত্বও শক্তিসাধনা। ১৯১ r যে প্রশ্ন তুমি করিয়াছিলে, এতক্ষণে তাহার উত্তর বোধ হয়, বুঝিতে পারিয়াছ ? 峰 _ প্রথমেই জগৎ স্বষ্টিকারী ব্ৰহ্মা-ব্ৰক্ষা রজোগুণবিশিষ্ট, . আগেই রজোগুণে প্রবর্তন, আমরা জীব-জীবের জীবত্ব রজোগুণে। গুণত্রয়েরই আমরা অধীন—কিন্তু প্রথমেই ' রজোতেই স্বষ্টি,--নাভিদেশ সেই গুণের স্থান। তাই নাভিদেশে বদ্ধ বায়ুতে র্তাহার ধ্যান,—রজোগুণের রক্তবর্ণ কল্পনাই করা হয়। র্তাহাতে চিত্তস্থির করিয়া চিন্তা করিতে । হয়। ভূ: ভব স্ব: মহঃ জন তপ সত্য প্রভৃতি স্বৰ্য্যদেবের অত্যুত্তম জ্যোতিঃ । জ্যোতির পথেই দেবযানে গমন,— সেই জ্যোতিঃ আমাদিগকে সত্যমার্গে—যেখানে পরব্রহ্মের স্থিতি—যেখানে কামনাশূন্ত, বাসনাশূন্ত, কেবল রসূ—কেবল আনন্দ-কেবল বিদ্যমান, সেই স্থানে ঐ সপ্ত ভুবনব্যাপী সৌরজ্যোতিঃ আমাদের বুদ্ধিকে প্রবত্তিত করে। আপ জ্যোতিঃ রস ও অমৃতরূপ ব্ৰহ্ম ভূরাদি তিনলোকে বিরাজিত আছেন। ইহাতে এইরূপ বুঝা যায়,-ভূঃ লোকে আপ, ভুবর্লোকে জ্যোতিঃ এবং স্বলোকে রস ও অমৃত আছে। ইহাও আমাদের বুদ্ধির অধিগম্য হউক । শিস্য। অতি সুন্দর কথা। এই সপ্তলোক সম্বন্ধে পূৰ্ব্বে । আমাকে যাহা বুঝাইয়াছিলেন, * এখন দেখিতেছি, बाबाहुः । 에 , মৎপ্রণীত “জন্মান্তুর-রহস্ত" নামক গ্রন্থে ঐ সপ্তলোকের পরিচয় । रिप्शदङ्गरणं cनeब्रां श्रेझांtइ । ।